OrdinaryITPostAd

সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণ কি এবং এর প্রভাবে বাস্তব জীবন কেমন হবে

সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণ কি

আমাদের এই পৃথীবির আনন্দ আমরা সকলে উপভোগ করি। পৃথিবী নীরবে আমাদের সময় উপযোগী সমস্ত প্রয়োজনীয় কিছু প্রদান করছে। যা আমরা মানব জাতি থেকে শুরু করে সমস্ত প্রাণীকুল এবং জীবকুল সবাই ভোগ করছি। কিন্তু আপনি কি একবার ও চিন্তা করেছেন এমন সুন্দর পৃথিবী যদি ধীরে ধীরে পানির নিচে তলিয়ে যায় তাহলে আমাদের মানব জাতির তথা আধুনিক সভ্যতার কি বিপর্যয় নেমে আসবে । 


সূচীপত্রহ্যা আমি সমুদ্র পৃষ্টের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণ সম্মন্ধে কথা বলছি। সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণ কি এই প্রশ্ন যদি আপনার মনে দুশ্চিন্তার দানা বেঁধে থাকে । তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্যে।  বিশেষ করে যারা প্রকৃতি প্রেমী তাদের জন্যে ।

সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা কী 

মাটির কোন উচ্চতা বৃদ্ধি হয় না কারণ মাটি কঠিন । কিন্তু পানি তরল এবং প্রবাহমান । কোন কিছুর চাপ পরলেই পানি স্থানান্তরিত হয় । আমরা সবাই জানি পৃথিবীর তিন ভাগ জল এক ভাগ স্থল ।


সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা কী এবং এর প্রভাব বাস্তব জীবনে কতটুক পড়লে মানব জাতির কি ক্ষতি হতে পারে? সেই বিষয়ে আমরা জানব । কিন্তু আমরা একটু গভিরে যাওয়ার আগে কিছু কথা জেনে আসি এই সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা নিয়ে । 


পানি সমুদ্রেই গিয়ে মিলিত হয় । সমুদ্রের পানি আহ্নিক গতি ও বার্ষিক গতির কারণে জোয়ার ভাটা হয় । স্থলে ভাগে কিছুটা উঠে আসে আবার নেমেও যায় । তারপর ও আমরা অনেকে জানিনা যে তিন ভাগের সব পানি কিন্তু সমুদ্রে নেয় ।


বরফ রূপে জমা হয়ে আছে । মেরু অঞ্ছলে ও এন্টার্কটিকা মহাদেশে বা আরও অন্যান্য মহাসাগরে । এখন কথা হচ্ছে আমাদের নির্দিষ্ট পানি জোয়ার ভাটায় রূপ নিলে তা মোটামোটি সমতা থাকে। সমুদ্র পৃষ্টের উচ্চতা সমান থাকে । তবে মূল বিষয় হলো যে পানি বরফ আকারে জমে আছে সেগুলি যদি গলে যায় তাহলে সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পাবে ।   


আর এই বরফ গলে যখন পানি বৃদ্ধি পাবে তখন সমুদ্র পৃষ্টের উচ্চতা বৃদ্ধি পাবে । অর্থাৎ মানব জাতির বিশাল ক্ষতি হবে । সমুদ্র পৃষ্টের উচ্চতা বৃদ্ধির কারন কি ? সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা উচ্চতা  বৃদ্ধির প্রভাবে বাস্তব জীবন কেমন হবে এই বিষয়গুলি নিয়ে আমাদের আলোচনা থাকছে । সঙ্গেই থাকুন । 

সমুদ্র পৃষ্টের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণ কি

বৈশ্বিক ঊষ্ণায়নই আমাদের সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতার প্রধান কারণ। প্রকৃতি যখন একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় থাকে তখন পৃথিবী ও আমাদের সুন্দর্য দান করে। এবং প্রকৃতি ও সুন্দরভাবে চলমান থাকে। প্রত্যেকটি জীবনের যেমন একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রা থাকে। সেই তাপমাত্রার ব্যবধান হলেই যেমন ছন্দ পতন হয়। 


ঠিক একই ভাবে প্রকৃতি ও একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রা বজায় রেখে চলে। সেই তাপমাত্রা যদি বৃদ্ধি পায় তাহলে ও প্রকৃতির ছন্দ পতন হয়। এই ছন্দপতনের প্রধান কারণ মানে সমুদ্র পৃষ্টের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণ হলো তেমন তাপমাত্রা বৃদ্ধি বা বৈশ্বিক উষ্ণায়ন। 


পৃথিবীর জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানোর কারণে বৈশ্বিকভাবে যখন কার্বন-ডাই-অক্সাইট এর পরিমান বৃদ্ধি পায়। তখন সমুদ্রের পানি ও উত্তাপ হয়। পানি উত্তাপের ফলে সমুদ্র পৃষ্টের উচ্চতা বৃদ্ধি পায়। আবার এর আরেকটি কারণ হিসেবে বিবেচনা করলে মেরু অঞ্চলের বরফ কার্বন-ডাই -অক্সাইড এর ফলে গলে গিয়ে সমুদ্র পৃষ্টের উচ্চতা বৃদ্ধি করে। 

সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির প্রভাবে বাস্তব জীবন কেমন হবে 

সমস্ত স্থলভূমিতে মানবের বাস । এবং এই স্থল্ভূমি ও  আমাদের অনেক আশির্বাদ প্রদান করছে । তার মধ্যে বৃক্ষের অবদান, ফসল, বিভিন্ন জীবকুল এবং প্রাকৃতিক ভারসাম্য রয়েছে । কিন্তু এই মানব কুলের বসবাসের স্থানে যা কিছু নিয়ে আমরা সমস্থ অভাব পুরন করছি । 


তা যদি ধ্বংস হওয়ার কোন কারণ থাকে তার মধ্যে সমুদ্র পৃষ্টের উচ্চতা বৃদ্ধির প্রভাব একটি অন্যতম সমস্যা। চলুন তাহলে সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির প্রভাবে বাস্তব জীবন কেমন হবে সেই বিষয়ে আমরা কিছু পয়েন্টের জেনে আসি। 


সমুদ্র পৃষ্টের উচ্চতা বৃদ্ধি পেলে প্রথমে সমুদ্র উপকূলীয় অঞ্চলে মানুষের ফসল জমি বা  আবাদি জমি পানির নিচে তলিয়ে যাবে। যা মানব জাতির জন্যে একটি প্রধান প্রভাব বলে ধরে নেওয়া যায়। কারণ এইভাবে খাদ্যাভাব দেখা দিবে। 


সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণ কি

সমুদ্র পৃষ্টের উচ্চতা বৃদ্ধি হলে সাগরে জোয়ার ভাটার উপর প্রভাব পড়বে। কারণ সমুদ্রে পানি বেড়ে গেলে জোয়ার ভাটা ধীর গতি হয়ে যাবে। এবং জোয়ারের সময় সমুদ্র পানি যে লোকালয়ে প্রবেশ করে, তা নামতে দেরি হবে এবং মানুষের দুর্ভোগ বাড়বে। তার সাথে লোকালয়ে ও পানি বেড়ে যাবে।


সমুদ্র পৃষ্টের উচ্চতা বৃদ্ধি পেলে মিঠা পানির মধ্যে লবন জল প্রবেশ করবে। যার কারণে মিঠা পানির মৎসকূল ভারসাম্য হারাবে। এবং যা আমাদের ফসলের ক্ষেতে প্রবেশ করে ফসল নষ্ঠ করবে। এবং পুকুর ও জলাশয়ের মাছ নষ্ঠ করবে। 


সমুদ্র পৃষ্টের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণে জনজীবন যারা সমুদ্র উপকূলীয় এলাকায় বসবাস করে তারা বাস্তুহীন হবে। কারণ তাদের বসবাসের ঘর পানির নিচে তলিয়ে যাবে ।

সমুদ্রের উচ্চতা বৃদ্ধির কারনে সমুদ্রের তাপমাত্রা ও বৃদ্ধি পাবে এবং পানির রাসায়নিক গুনাগুন পরিবর্তনের ফলে মাছের অনেক প্রজাতি বিলুপ্ত হয়ে যাবে । 


সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির ফলে মানুষের উপর প্রভাব কি পড়ে তা এতক্ষন আমরা আলোচনা করার চেষ্টা করেছি । এই সমস্থ সমস্যা ছাড়াও আরও অনেক  বিপর্যয়ের সম্মুখীন হতে হবে মানবজাতিকে । যদি বৈশ্বিক উষ্ণায়ন বন্ধ করা বা কমানো না যায় তাহলে মানব জাতি তথা আধুনিক সভ্যতার বহু স্থাপনা ও ধংস হওয়ার সম্ভবনা অনেক গুনে বেড়ে যাবে । 

আরও পড়ুনঃ পাকা কলা খাওয়ার অপকারিতা নাকি উপকারিতা বেশি

সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশের জনসংখ্যার কত শতাংশ ঝুঁকিতে রয়েছে ?

আমরা জানি এই বৈশ্বিক উষ্ণায়ন সম্মেলন হয় সারা বিশ্বের, যারা শিল্প উন্নত দেশ তাদের কে নিয়ে এবং এর সাথে অন্যান্য দেশকে ও নিয়ে। বিগত সম্মেলন ( কপ-২৩) মানে বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে উঠে এসেছে যে, বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের মধ্যে সমুদ্র পৃষ্টের উচ্চতার কারণ সম্পর্কে ।


আমাদের বর্তমান বিশ্বে প্রত্যেক দেশ তাদের নিজেদের কে বিশ্বের কাছে তুলে ধরার জন্যে শিল্প কারখানা সৃষ্টি করেছে তা আমাদের ক্ষতির মুখে নিয়ে গেছে। যার কারণে এই সমুদ্র পৃষ্টের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণ স্বরূপ মানুষকে বেশি দায়ী করা হচ্ছে । 


সমুদ্র পৃষ্টের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণে কোন কোন দেশ ঝুঁকিতে রয়েছে তার একটি  বিবৃতি প্রদান করেছে । তৎমধ্যে বাংলাদেশ কে রেডএলার্ড জারি করেছেন। সমুদ্র পৃষ্টের উচ্চতা বৃদ্ধি হলে সমুদ্র উপকূলীয় দেশ গুলি এবং দ্বীপ পুঞ্জগুলি আগে পানির নিচে তলিয়ে যাবে। সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশের জনসংখ্যার ১৭-২০ শতাংশ ঝুঁকিতে রয়েছে ।  


যদি সমুদ্র পৃষ্টের উচ্চতা ১ মিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। বাংলাদেশর কৌশল নীতি বলছে  প্রায় সাড়ে তিন কোটি মানুষ জলবায়ু -উদ্ভাস্তুতে পরিণত হবে। তারমানে স্বতন্ত্র গবেষণায় বলছে প্রায় সাড়ে তিন কোটি মানুষ ক্ষতিগ্রস্থ হবে। আর বাংলাদেশের মধ্যে বিশেষ করে চট্টগামকে বেশি ঝুঁকিতে তুলে এনেছেন । 

সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে বাংলাদেশের উচ্চতা কত

সমুদ্র পৃষ্ট থেকে পৃথিবীর একেক দেশ একেক অবস্থানে রয়েছে। তার উপর একটি দেশ তার নিকটবর্তী সাগর বা মহাসাগর থেকে কতটুক উচ্চতায় রয়েছে তা নির্র্ধারণ করবে সেই দেশের রাজধানীকে কেন্দ্র করে। বাংলাদেশ নই শুধু সারা বিশ্বের প্রত্যেকটা দেশ বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রভাবে এবং সমুদ্র পৃষ্টের উচ্চতা বৃদ্ধির ফলে ধীরে ধীরে নিচে চলে যাচ্ছে। 


এখন কথা হল প্রত্যেক বছর ধরে সমুদ্র পৃষ্টের উচ্চতা বৃদ্ধি হচ্ছে । তারপরে ও কিছু পরিসংখ্যান বলছে সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে  বাংলাদেশের উচ্চতা অর্থাৎ রাজধানীর গড় উচ্চতা হচ্ছে ১৩ দশমিক ১২ ফুট । এই অবস্থান হয়ত বেশি দিন থাকবে না।  কারণ প্রতি বছর বছর আমাদের বাংলাদেশ নিম্নভূমি হিসেবে অনেকাংশে তলিয়ে যাচ্ছে প্রতি বছর বছর। 

জলবায়ু পরিবর্তন ও বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির প্রভাব বর্ণনা কর

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রধান কারন হচ্ছে বৈশ্বিক উষ্ণতা। এই জলবায়ু পরিবর্তন ও বৈশ্বিক উষ্ণতার সাথে নিবিড় সম্পর্কে বিরাজ করছে। একটির প্রভাব আরেকটিতে বিস্তার করবে। যার অভিশাপ হিসেবে সমস্ত প্রকৃতি বাসি ভোগ করবে ।


সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণ কি


বৈশ্বিক উষ্ণতার কারণে সারা বিশ্বে মানব জাতির তথা সমস্ত জীবকুলের উপর প্রভাব পড়বে। জলবায়ু পরিবর্তন ও বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির প্রভাব বর্ণনা করার ক্ষেত্রে বলতেই হয় যে বৈশ্বিক উষ্ণতার কারণে সমগ্র জলভাগের পানির স্তর বৃদ্ধি পাবে। এখানে এই সমস্যার প্রভাব মানুষের মধ্যে যেমন পড়বে তেমন সমগ্র জীবকুলের উপর ও প্রভাব পড়বে । 


আরও পড়ুনঃ ডিজিটাল মার্কেটিং কেন শিখবো এবং ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ কি ? 


বৈশ্বিক উষ্ণতার বৃদ্ধির ফলে তাপমাত্রা অতিমাত্রায় বৃদ্ধি পাবে। যার ফলে বনে দাবানলের মাধ্যেম অগ্নিকাণ্ডের মত প্রভাব সৃষ্টি হবে। বরফ গলার ফলে সমুদ্র পৃষ্টের উচ্চতা বৃদ্ধি পাবে ব্যাপক হারে ।


অতিরিক্ত উষ্ণতা মানব স্বাস্থ্যের মারাত্মক ক্ষতি করবে। সমস্ত পক্ষীকুল এবং জীববৈচিত্রের বিপর্যয়ের মত প্রভাব পরতে পারে। ঠান্ডা পানিতে যেসব সামুদ্রিক প্রানীদের আশ্রয়স্থল সেখানের জলবায়ুর যদি পরিবর্তন হয় তাহলে তাদের স্থলজ প্রানীর ১০% পর্যন্ত মারাত্মক ভাবে বিপর্যয়ের মুখে পড়বে । 


এই জলবায়ু পরিবর্তন ও বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির জন্যে মানব জাতিকে যতটা সম্ভব শালীনতা বজায় রেখে প্রকৃতিকে রক্ষা করা এবং এই সমস্যার সমাধানের চিন্তা করা। 

সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি জলবায়ু পরিবর্তনের মানবসৃষ্ট কারণ ?

সমুদ্র পৃষ্টের উচ্চতা বৃদ্ধির জন্যে মানবই সবচেয়ে দায়ী। আমাদের মানব সভ্যতা সৃষ্টি হয়েছে সব প্রকৃতিকে রূপান্তরের মাধ্যমে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণও তাই। সেই কালের গর্ভে আমাদের মনের ইচ্ছে পূরণের তাগিদে আমরা সবসময় প্রকৃতিকে শোষণ করেছি। 


সর্ব অবস্থায় আমরা প্রকৃতি থেকে নিয়েছি। কিন্তু এখন জলবায়ুর প্রভাব পড়েছে বর্তমানে আমাদের মানব জীবনে। সমুদ্র পৃষ্টের উচ্চতা বৃদ্ধি পাচ্ছে এই সব কিছুর জন্যে মানবজাতিকে দায়ী করা হয়। আমরা প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে প্রকৃতিকে উত্তপ্ত করেছি। 


সেই উত্তপ্ততার ফল বর্তমানে আমাদের পোহাতে হচ্ছে। বর্তমানে শিল্পউন্নত দেশগুলিই প্রকৃতিকে বেশি উত্তপ্ত করছে তাদের শিল্প বাণিজ্যের জন্যে। বিভিন্ন রকমের জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানোর মাধ্যমে প্রচুর পরিমানে কার্বন-ডাই-অক্সাইড এর সৃষ্টি করছে যার ফল স্বরূপ সমুদ্র পৃষ্টের উচ্চতা বৃদ্ধি ও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব পড়ছে আমাদেরই জীবন ধরণের উপর । 

লেখকের শেষ মন্তব্য 

সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণ কি এই সম্পর্কে আমরা চেষ্টা করেছি আপনাদের সঠিক তথ্য দেওয়ার। তারপর ও আমরা জানি মানব সভ্যতার উন্নতির কারণে প্রকৃতির ভারসাম্য হারিয়ে যাচ্ছে প্রতি নিয়তই ।


যার ফল স্বরূপ সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণ। এই সভ্যতাকে নিয়ন্ত্রণ করে চলার চেষ্টা করলে সম্ভবত অনেকাংশে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে বলে আমাদের ধারণা । 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪