দৃষ্টিশক্তির উন্নতির ও বিভিন্ন গোপন রোগের জন্য হোমিওপ্যাথিক ওষুধ

দৃষ্টিশক্তির উন্নতির জন্য হোমিওপ্যাথিক ওষুধ



সূচীপত্রঃদশম ইন্দ্রিয়ের সবচেয়ে দামী ইন্দ্রিয় হল চোখ বা দৃষ্টি, যা না থাকলে পৃথীবির সুন্দর্য্য দেখা যেত না। তাই দৃষ্টিশক্তির উন্নতির জন্য হোমিওপ্যাথিক ওষুধ নিয়ে আমরা জানার চেষ্টা করবো । প্রচুর মানুষের আগ্রহের বিষয় হল এই দৃষ্টিশক্তি নিয়ে । আবার হোমিওপ্যাথিক ওষুধ মানুষের বিভিন্ন দীর্ঘমেয়াদী রোগের জন্যে ও খুবই সুপরিচিত । আজকে এই আর্টিকেলে আমরা দৃষ্টিশক্তির উন্নতি সাথে আরো নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো ।

যেমন দৃষ্টিশক্তির উন্নতির জন্য সেরা হোমিওপ্যাথিক ওষুধ, চুলকানির জন্য, টিউমারের, কোমর ব্যথার, আঁচিলের, মদ ছাড়ানোর, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির, ধাতু রোগের, শুক্রাণুর সংখ্যা বৃদ্ধির জন্য সেরা হোমিওপ্যাথিক ওষুধ এবং বহুল জানার বিষয় r41 হোমিওপ্যাথিক ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে ও আমরা ধারনা দেওয়ার চেষ্টা থাকবে, আমাদের প্রিয় পাঠক বন্ধুরা


বিভিন্ন রোগে হোমিওপ্যাথিক ওষুধের গুরুত্ব



হোমিওপ্যাথিক ওষুধ সম্পর্কে জানেনা এমন মানুষ নেই । হোমিওপ্যাথিক ওষুধের জনক হচ্ছে স্যামুয়েল হ্যানিম্যান জিনি জার্মানীর জন্মসুত্রে নাগরিক । ১৭৯৬ সালে এই হোমিওপ্যাথিক ওষুধের আবিষ্কার করেছেন এবং খুবই জটিল রোগের সমাধান দিয়েছেন । কারন হোমিওপ্যাথিক ওষুধকে ছদ্মবিজ্ঞানির বিকল্প চিকিৎসা হিসেবে ধরা হয় ।


বিভিন্ন রোগের উন্নতির জন্যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ খুবই সেরা । তবে এই হোমিওপ্যাথিক ওষুধ ধীরে কার্যক্ষমতা দেখায় । এই ক্ষেত্রে দৃষ্টিশক্তির উন্নতির জন্য হোমিওপ্যাথিক ওষুধকে সেরা বলে বিবেচনা করা হয় ।

বহুপ্রাচীনকাল থেকে হোমিওপ্যাথিক ওষুধের চিকিৎসা করা হয় । তখনকার দিনে হোমিওপ্যাথিক ওষুধের খুবই চাহিদা ছিল । যা বর্তমানে অ্যালোপ্যাথিক ওষুধের দিকে মানুষ ঝুঁকেছে । তবে হোমিওপ্যাথিক ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া তেমন নেই বললেই চলে ।

বাংলাদেশের গ্রামঅঞ্চলে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ এখনো বহুল প্রচলিত , এই ওষধ ভালো রকমের সমস্যার সমাধান করে এসছে । এখনো চুলকানির, টিউমারের, কোমর ব্যথার, আঁচিলের, এমনকি স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির জন্যেও হোমিও ঔষধ খুবই প্রসিদ্ধ । চলুন আমরা ধীরে ধীরে উপরোক্ত সমস্যাগুলির সমাধানের জন্যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধগুলি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করি ।

চুলকানির জন্য হোমিওপ্যাথিক ওষুধ


দৃষ্টিশক্তির উন্নতির জন্য হোমিওপ্যাথিক ওষুধ নিয়ে আজকের আলোচনা শুরু করলেও মুলত আমরা এই টপিক টা হল হোমিওপ্যাথিক ওষুধের । তাই চুলকানির জন্য হোমিওপ্যাথিক ওষুধ গুলি আমরা একটু জেনে আসবো ।

কারন চুলকানি এখন মানুষের নিত্য নৈমিত্তিক একটি রোগের মত । যেদিকে যাবেন পানি দূষণের কারনে হোক বা বায়ুদূষনের কারনে হোক প্রায় মানুষের মধ্যে চুলকানির সমস্যা দেখা দিচ্ছে বেশিরভাগ । তাই চুলকানির জন্যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধের নাম গুলি আমরা নিছে দেওয়ার চেষ্টা করছি ।

তবে কিছু বিষয় মাথায় রাখা উচিত যে, চুলকানি বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে । নির্দিষ্ট সমস্যার চুলকানির জন্যে আমরা আলাদা আলাদা ভাবে চুলকানির হোমিওপ্যাথিক ওষুধ গুলি দেওয়ার চেষ্টা করলাম ।

Graphites 200 ( গ্রাফাইটস ২০০ )এই ওষুধটি যাদের মধ্যে একজিমা, চামড়া মোটা, আঙ্গুলের চামড়া মোটা, মুখের ও কানের পেছনে ফুস্ফুড়ি বা ঘায়ের মত হয় তাদের জন্যে ।
Petroleum 30 ( পেট্রোলিয়াম ৩০ ) এই ওষুধটি ওপরের সমস্যার সাথে অনেকটা সামঞ্জস্যা রয়েছে কিন্তু শীতকালে বেশি দেখা যায় আবার গরমকালে আপ্নাথেকেই চলে যায় ।
Coffea Crud 200 ( কফিয়া ক্রুড ২০০ ) চামড়ায় খুব বেশি চুলকানি এবং রাতে এই চুলকানির জন্যে যারা ঘুমাতে পারেন না তাদের জন্যে ।
Croton Tig 200 ( ক্রোটন টিগ ২০০ )যাদের চামড়ায় প্রথমে ফোস্কার মত দেখা যায় এবং পড়ে গিয়ে পাকে এবং চুলকানি সাথে জ্বালা পোড়া সাথে ঠান্ডা পড়লে আরো বৃদ্ধি পাই ।
Dolichos 30 ( ডলিচোস ৩০ ) চামড়ায় ভয়ানক চুলকানি কিন্তু কোন কিছু পরিলক্ষিত নেই ।
Comocladia 30 (কমোক্লাডিয়া ৩০ ) চামড়ায় চুলকানি সাথে লালচে ডোরা ডোরা দাগ ।
Psorinum 200 ( সোরিনাম ২০০ ) যাদের চামড়া খুবই কদাকার এবং গায়ে স্নান করলেও দুর্গন্ধ শরীর একটু গরম হলেও চুলকায় রক্ত বের হয় তাদের জন্যে ।
Sulpher 6 ( সালফার ৬ )এই ওষুধটি তাদের জন্যে, যাদের চামড়ায় চুলকানি খুবই চুলকালে মহাসুখ অনুভব হয় কিন্তু পড়ে ভীষণ জ্বালা তাদের জন্যে ।
Kali Ars 30 ( কালী আর্স ৩০ ) সারাদিন ঠিক থাকে কিন্তু কাপড় খুল্লেই চুলকানি এবং আশের মত শল্ক দেখা যায় ।
Sepia 200 ( সেপিয়া ২০০ ) এই ওষুধটি বিশেষ করে যে স্ত্রীর জননেন্দ্রিয়ের মধ্যে ফুসফড়ি এবং তাতে অসহনীয় চুলকানি তাদের জন্যে ।
Hepar Sulph 200 ( হেপার সালফ ২০০ ) চামড়ার ভাঁজের মধ্যে চুলকালেই রসপূর্ণ এবং তাতে অত্যান্ত দুর্গন্ধ তাদের জন্যে । আবার যাদের গায়ে একটু সামান্য আঁচড় পড়লেই ছিঁড়ে গিয়ে পাকে এবং পুঁজ হয় তাদের জন্যে খুবই উপকারী ।

টিউমারের হোমিওপ্যাথিক ওষুধ


হোমিওপ্যাথিক ওষুধের প্রতি দিন দিন মানুষের আস্থা বেড়েই চলছে তা আপনারা ইতিমধ্যে দেখতেই পাচ্ছেন । দৃষ্টিশক্তির উন্নয়নের জন্যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ নয় শুধু, কোন কোন ওষুধ গুলি টিউমারের হোমিওপ্যাথিক ওষুধ হিসেবে ভালো সৃকৃতি পেয়েছে সেই বিষয়ে অবগত করার চেষ্টায় থাকবো ।

কারন বর্তমানে প্রায় মানুষের মধ্যে টিউমার দেখা যায় ছোট অথবা বড় মাংসের পিন্ডের মত । এই সমস্যায় অনেকে পড়েছেন, আবার অনেকে শংকায় থাকেন ভবিষ্যতে কোন বড় সমস্যার রুপ নিচ্ছে কিনা ।

তাই টিউমারের হোমিওপ্যাথিক ওষুধের দিকে বেশিরভাগ মানুষ ঝোঁকে থাকেন । এইক্ষেত্রে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ টিউমারের জন্যে খুবই কার্যকরী যদিও, একটু ধীরগতিতে কাজটি সম্পন্ন হয় । তবে সবচেয়ে নিরাপদ বলে ধরা হয় কারন এতে কোন সাইটঅ্যাফেক্ট পরিলক্ষিত হয় না

তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক টিউমারের জন্যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ কোনগুলি । হ্যা একটি বিষয় লক্ষ্য রাখা জরুরি যে, একেক জায়গায় টিউমার একেক রকম দেখা যায় যেমন, কানে, গলায়, স্বরযন্ত্রে, চোখের পাতায়, নাকের ভিতর, পেটে, কাঁধে, কপালে,হাতের কব্জিতে, হাঁটুতে, জরায়ুতে, স্তনে, মুখের উপর, মুখের ভিতর, মাথায় এমনকি ব্রেইনে পর্যন্ত টিউমার দেখা যায় । 

যাদের নাকে টিউমার হয়েছে তাদের জন্যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধঃ Calcarea Floor(ক্যালকেরিয়া ফ্লোর) Thoja. Staphysagria. (স্ট্যাফিসাগ্রিয়া ) ।
 
যাদের নাকে এবং স্বরযন্ত্রের টিউমার হয়েছে তাদের জন্যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধঃ Thoja (থোজা) 

যাদের কানে টিউমার হয়েছে তাদের জন্যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধঃ Calcarea Carb (ক্যালকেরিয়া কার্ব), Thoja (থোজা)

যাদের মাথায় টিউমার হয়েছে তাদের জন্যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ Calcarea Carb ( ক্যালকেরিয়া কার্ব ), Calcarea Floor ( ক্যালকেরিয়া ফ্লোর), Baryta Carb ( বেরিটা কার্ব ) ।
 
যাদের গলায় টিউমার হয়েছে তাদের জন্যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধঃ Baryta Carb (বেরিটা কার্ব), Thoja (থোজা) ।
 
যাদের পেটে টিউমার হয়েছে তাদের জন্যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধঃ Calcarea Iod (ক্যালকেরিয়া আইওড), Thoja (থোজা) ।
 
যাদের কাঁধে বা পিঠে টিউমার হয়েছে তাদের জন্যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধঃ Conium (কোনিয়াম) Baryta Carb (বেরিটা কার্ব) ।
 
যাদের কপালে টিউমার হয়েছে তাদের জন্যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধঃ Conium (কোনিয়াম), Calcarea Floor (ক্যালকেরিয়া ফ্লোর)।
 
যাদের আঘাতের কারনে টিউমার হয়েছে তাদের জন্যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধঃ Conium (কোনিয়াম), Ruta (রুটা) ।

যাদের দাঁতের মাড়িতে টিউমার হয়েছে তাদের জন্যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ Hecla Lava (হেক্লা লাভা) ।
 
যাদের হাতের কব্জির টিউমার হয়েছে তাদের জন্যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধঃ Ruta (রুটা), Calcarea Phos (ক্যালকেরিয়া ফস) ।

যাদের হাঁটুতে টিউমার হয়েছে তাদের জন্যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধঃ Calcarea Floor (ক্যালকেরিয়া ফ্লোর) Calcarea Phos (ক্যালকেরিয়া ফস) ।

যাদের মুখের উপর ও আঙ্গুলে টিউমার হয়েছে তাদের জন্যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধঃ Calcarea Floor ( ক্যালকেরিয়া ফ্লোর), Thoja(থোজা) । 

যাদের মুখের ভিতর টিউমার হয়েছে তাদের জন্যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধঃ  Arum Mur (আরাম মুর নাট), Baryta Carb (বেরিটা কার্ব), Thoja(থোজা) । 

অস্হির/হাড়ের টিউমার হয়েছে তাদের জন্যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধঃ Calcarea Phos (ক্যালকেরিয়া ফস), Calcarea Floor ( ক্যালকেরিয়া ফ্লোর), Silicea (সিলিসিয়া) ।
 
যাদের ব্রেন টিউমার হয়েছে তাদের জন্যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধঃ Sulpher (সালফার), Acid Hydro (অ্যাসিড হাইড্রো) Tuber Bovi (টিউবার বোভি) Natrum Mur(ন্যাট্রাম মুর) ।

যাদের জিহ্বার টিউমার হয়েছে তাদের জন্যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধঃ Thoja (থোজা), Arum Mur, Baryta Carb (বেরিটা কার্ব) ।
 
 যাদের স্তনে টিউমার হয়েছে তাদের জন্যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধঃ Phytolacca (ফাইটোলাক্কা), Conium (কোনিয়াম), Carbo Ani (কার্বো আনি)Calcarea Floor (ক্যালকেরিয়া ফ্লোর) ।

যাদের জরায়ুর টিউমার হয়েছে তাদের জন্যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধঃ Arum Mur Nat (আরাম মুর নাট), Calcarea Iod (ক্যালকেরিয়া আইওড) Conium (কোনিয়াম) Thoja ((থোজা) । 

কোমর ব্যথার হোমিওপ্যাথিক ওষুধ


পূর্বেই বলেছিলাম আপনাদের সাধারন সমস্যার জন্যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ নিয়ে আজকের আর্টিকেলে অসাধারন সব তথ্য পাবেন আশা করি, যা আপনাদের বাস্তব জীবনের সমস্যা সমাধানের জন্যে অতুলনীয় এক আশার সঞ্চার করবে।

যদিও আর্টিকেলটি দৃষ্টিশক্তির উন্নতির জন্য হোমিওপ্যাথিক ওষুধ নিয়ে শুরু করেছিলাম ।
কিন্তু কোমর ব্যাথা নিয়ে মধ্য বয়স্ক থেকে শুরু করে বৃদ্ধ পর্যন্ত প্রায় সবাই এই সমস্যায় ভুগে থাকেন । এই টপিকে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার মধ্যে কোমর ব্যথার হোমিওপ্যাথিক ওষুধ নিয়ে কথা থাকছে।

কারন কোমর ব্যথা সাধারন সমস্যা, কিন্তু চিকিৎসা খুঁজে পাওয়া একটু কষ্টসাধ্য বলে মনে করা হয় । তাই কোমর ব্যথার সমস্যা সমাধানে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ আপনার রোগ নিরাময়ের জন্যে কি কি হতে পারে সেটা একটু জেনে আসি চলুন।

Rhus Tox (রাস টক্স) নতুন এবং প্রাথমিক কোমর ব্যাথার জন্যে এই হোমিওপ্যাথিক ওষুধ সেবন করতে পারেন যা খুবই ব্যথা নিরাময় করে । Bryonia Alb (ব্রায়োনিয়া এল্ব) পুরাতন কোমর ব্যথার জন্যে খুবই কার্যকরী এই হোমিওপ্যাথিক ওষুধ । এই ওষুধ তাদের জন্যে যারা একটু হাটাচলা করলেই কোমরের ব্যথা সুঁচের মত অনুভব হয় এবং হাটতে খুবই কষ্ট হয় সাথে সাথেই বসে বা শুয়ে পড়ে । Arnica Mont (আর্নিকা মন্ট) এই হোমিওপ্যাথিক ওষুধটি বিশেষ করে যারা ভারী বা কঠোর পরিশ্রম করতে গিয়ে কোমরে আঘাত পায় তাদের জন্যে খুবই কার্যকরী । Ruta Grave (রুটা গ্রেভি) বিশেষ করে যারা নতুন কোমর ব্যথার সমস্যায় ভুগছেন যেমন ঊঠতে বসতে ভেঙ্গে যাওয়ার মত অবস্থা লাগে তাদের জন্যে । Natrum Mur (নেট্রাম মিউর) এই হোমিওপ্যাথিক ওষুধ যাদের পিঠে ব্যাথা থাকে শুতে গেলেই শক্ত বিছানায় শুতে পারেন না তাদের জন্যে ।

আঁচিলের হোমিওপ্যাথিক ওষুধ


আঁচিলের দর্শন আমরা প্রায় মানুষের মধ্যে দেখতে পাই । এটিও সাধারন একটি রোগের মত অনেকে আঁচিলের উপদ্রপে অস্বস্তিতে ভুগেন তাদের জন্যে আঁচিলের হোমিওপ্যাথিক ওষুধ হতে পারে একটি অসাধারন চিকিৎসা ব্যবস্থা ।

তাই দৃষ্টিশক্তির উন্নতির জন্য হোমিওপ্যাথিক ওষুধ নিয়ে এই নিবন্ধে আঁচিলের হোমিওপ্যাথিক ওষুধ নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করবো । আঁচিলের উপদ্রবপ্রায় মানুষের মধ্যে দেখতে পাওয়া যায় । কারো হাতে, কাঁধে, পায়ে, হাতের আঙ্গুলে অথবা মানব দেহের বিভিন্ন জায়গায় ।

তবে এই আঁচিল দেখা গেলেও তাদের মধ্যে তেমন কোন প্রতিক্রিয়া চোখে পড়ে না । কারন হচ্ছে বেশিরভাগ আঁচিল গুলি নিরীহ প্রকৃতির । কিছু কিছু আঁচিলের দেখা যায় কিছুটা প্রতিক্রিয়া দেখায় । ব্যথা করে আবার চুলাকায় ।

কিন্তু এদের কে দেখতে ফুলকপির মত দেখায় এবং শরীরের সুন্দর্যের ক্ষতি করে । তাই এই আঁচিলের উপদ্রব থেকে মুক্তি পেতে এবং মূল সমেত আঁচিল দূর করার জন্যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ হতে পারে আপনার জন্যে একটি পার্শ্বপ্রিতিক্রিয়া মুক্ত সুন্দর চিকিৎসা । তাই চলুন আঁচিল দূর করার জন্যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ গুলি চিনে এবং জেনে আসি ।

Thoja  OC 200 (থোজা) এই হোমিওপ্যাথিক ওষুধ সেবন করতে পারবেন তারা যাদের মধ্যে আঁচিলের অস্তিত্ব দেখতে কলার মুচার মত আকার, বড় বীজের মত আকার, সংবেদনশীল হতেও পারে আবার নাও হতে পারে এবং গুহ্যদ্বারে ও জিহবার উপরে আঁচিলের জন্যে ।

Causticum 200 (কস্টিকাম) এই হোমিওপ্যাথিক ওষুধ যাদের নাকের ডগায়, মুখের মধ্যে, হাতের তর্জনীর আংগুলের ফাকে, চোখের পাতায়, লাল বর্ণের আকার হলে অথবা ছোট ছোট বিস্তৃত জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে আঁচিল রয়েছে তাদের জন্যে ।

Calcarea Carb (ক্যালকেরিয়া কার্ব) ছোট অথবা বড় কানের পিছনে আঁচিলের দর্শন হলে । গলা বা ঘাড়ের উপরে আঁচিল হলে অথবা বুকে, পায়ে অথবা পুরুষ নারীর যৌন অঙ্গে আঁচিল দেখা দিলে খুবই উপকারী একটি হোমিওপ্যাথিক ওষুধ ।
Acid Nitric 200 (এসিড নাইট্রিক) এই হোমিওপ্যাথিক ওষুধটি বিশেষ করে চুলকানি যুক্ত আঁচিলের জন্যে যেমন ঠোঁটের, নাকের এমনকি কানের ভিতরে সে আঁচিলের দেখা যায় তাদের জন্যে খুবই কার্যকরী ওষুধ ।

Dulcamara 200 (দুলকামারা 200) একই সাথে দলবদ্ধভাবে কিছু আঁচিলের যেখানে দেখা যায় সেগুলির জন্যে এই হোমিওপ্যাথিক ওষুধ খুবই উপকারী ।

মদ ছাড়ানোর হোমিওপ্যাথিক ওষুধ


মদ খাওয়া বর্তমানে একটি ট্রেন্ডে পরিনত হয়েছে । কোন পার্টিতে বা বন্ধুদের আড্ডাতে থাকে মদ খাওয়ার প্রবনতা । আবার অনেকে নিত্যদিন মদ না খেলে মস্তিস্ক এক বিকৃত অবস্থায় পরিনত হয়ে যায় । মদ খাওয়া যেন তার জীবনের একটি প্রধান অংশ হয়ে দাঁড়ায় ।

তাই এই নেশা মানুষের জীবন নরকে পতিত করে, কারন নেশাগ্রস্থ মানুষ মান সন্মানের ক্ষতির সাথে সাথে পরিবারের দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয় । অনেকে আবার তাদের কৃতকর্ম বুঝতে পেরে নিজেকে পরিবর্তনের চিন্তায় মদ ছাড়ার সিদ্ধান্ত গ্রহন করে এবং ভালো ওষুধের খুঁজ করে থাকেন ।

অনেকে তাই মদ ছাড়ানোর হোমিওপ্যাথিক ওষুধ কি আছে সেই বিষয়ে একটু জানতে চাই । আমরাও দৃষ্টিশক্তির উন্নতির জন্য হোমিওপ্যাথিক ওষুধের পাশাপাশি মদ ছাড়ানোর হোমিওপ্যাথিক ওষুধ নিয়ে আপনাদের জরুরি বার্তা দেওয়ার জন্যে সর্বোচ্চ চেষ্টায় থাকবো ।

এই ক্ষেত্রে Starculeria (স্টারকুলেরিয়া) হচ্ছে মদ ছাড়ার খুবই গুরুত্বপূর্ন এবং কার্যকরী ওষুধ । যা সেবনে মদ খাওয়ার প্রবনতা ধীরে ধীরে হ্রাস পাই এবং মদ খাওয়ার ইচ্ছে বা শরীরের যে কোষগুলি নেশা জাতীয় দ্রব্য গ্রহনের জন্যে চঞ্চল থাকে সেগুলি নিস্তেজ হয়ে পড়ে। তাই Starculeria (স্টারকুলেরিয়া) হতে পারে মদ ছাড়ার জন্যে অত্যান্ত জরুরি হোমিওপ্যাথিক ওষুধ ।

স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির হোমিওপ্যাথিক ঔষধ


ছোটকাল থেকেই অনেকের স্মৃতিশক্তি বা মস্তিস্কে কোন কিছু ধারন করার ক্ষমতা কম থাকে । এই বিষয়টা আমরা প্রায় সময় দেখে থাকি । যেমন ছোটকাল অনেক শিশু বা বাচ্চা লেখাপড়া করলেও সঠিকভাবে মনে রাখতে পারে না এক্ষেত্রে স্মৃতিশক্তির ক্ষমতা খুবই কম বা মনে রাখার ক্ষমতা বলে ধরে নেওয়া হয় ।

অনেক বাবা মা এই বিষয় নিয়ে প্রবলভাবে চিন্তিত থাকে । আবার অনেকের বয়স বৃদ্ধির পরেও এই সমস্যা দেখা যায় । তাই আজকের আর্টিকেল দৃষ্টিশক্তির উন্নতির জন্য হোমিওপ্যাথিক ওষুধ নিয়ে হলেও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির হোমিওপ্যাথিক ঔষুধ নিয়ে আমরা বলার বা ধারনা দেওয়ার চেষ্টা করবো ।

কারন পূর্বেই বলেছি দৃষ্টিশক্তির উন্নতির জন্য হোমিওপ্যাথিক ওষুধ নিয়ে কেবল শুধু বলব না, আমরা হোমিওপ্যাথিক ওষুধ কি কি সমস্যার জন্যে ভালো সে বিষয়ে ও আমরা এগিয়ে যাবো । স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির জন্যে আমরা ও ছোটকালে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিয়েছি এবং ভালো ফল পেয়েছি ।

আবার অনেকে রয়েছে স্মরনশক্তি বা স্মৃতিশক্তি কম বলে সহজে কিছু মনে রাখতে পারেনা । তবে স্মরনশক্তি না থাকার অনেক ধরন রয়েছে । সেইক্ষত্রে হোমিও দাক্তাররা ওষুধ দিয়ে থাকেন । আমরা ধীরে ধীরে কি ধরনের স্মৃতিশক্তির সমস্যার জন্যে কি হোমিওপ্যাথিক ওষুধ সেবন করা যায় সেই বিষয়ে তুলে ধরলাম ।

Anacardium (এনাকার্ডিয়াম) এই হোমিওপ্যাথিক ওষুধটি এমন রোগীদের জন্যে, যারা এইমাত্র শুনল কিন্তু একটু পরে ভুলে গেলেন । আবার অনেকে কোন দীর্ঘমেয়াদী রোগের কবল থেকে ফিরে এসেছে তাদের ক্ষেত্রে এই প্রকার স্মৃতিশক্তি লোপ পাওয়ার বিষয়টি দেখা যায় তাদের জন্যে এই Anacardium খুবই ভালো কাজ করে ।
Caliphos (ক্যালি ফস) সর্বপ্রকার স্মৃতিশক্তি হ্রাসের ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপুর্ন ভুমিকা রাখে এই হোমিওপ্যাথিক ওষধ । নিচের ওষুধগুলিও স্মরনশক্তি বৃদ্ধির জন্যে একই ভাবে ভালো কাজ করে । তবে একজন হোমিওপ্যাথিক প্রফেসরের সাথে সাক্ষাতের মাধ্যমে এই স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ওষধ সেবন করলে ভালো ফল পাওয়া যায় ।

Lac Cane (ল্যাক ক্যান) Natrum Mure (নেট্রাম মিউর) Lycopodium (লাইকোপডিয়াম) Baryta Carb (ব্যারাইটা কার্ব) Cannabis Indicus (কানাবিশ ইন্ডিকাস)

ধাতু রোগের হোমিওপ্যাথিক ওষুধ


আমাদের দেশে এমন অনেক পুরুষ মানুষ আছে যাদের ধাতু রোগের সমস্যা রয়েছে । বিশেষ কথা হচ্ছে এই সমস্যার কথা কাউকে মুখ ফুটে বলতে পারেনা । কারন এটি একটি গোপন সমস্যা । যার কারনে বিবাহিত স্ত্রী পুরুষ তাদের দাম্পত্য জীবনে অসন্তুষ্ট থাকেন প্রায় সময়ে ।

আমাদের এই দৃষ্টিশক্তির উন্নতির জন্য হোমিওপ্যাথিক ওষুধ এর সম্পুর্ন আর্টিকেলে আমরা ধাতু রোগের হোমিওপ্যাথিক ওষুধ নিয়ে ও বলার চেষ্টা করছি । কারন অনেকের মধ্যে ক্ষেত্র বিশেষে একটু যৌন চিন্তা করলেই ধাতু নির্গত হয়ে যায় অথবা স্ত্রীর সাথে সহবাস করতে গেলে খুব দ্রুত বীর্যপাত হয়ে যায় যা সহবাসের সময় অতৃপ্ততা রয়ে যায় ।

এই কারনে অনেক দম্পতির মধ্যে অশান্তি ও অমিলের খবরা খবর আমরা এখন প্রায় সোশ্যাল মিডিয়াতে দেখতে পাই । তাই ধাতু রোগের সমস্যা নিয়ে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ হতে পারে আপনার জীবনে একটি আশির্বাদ সরুপ । চলুন তাহলে জেনে আসি ধাতু রোগের হোমিওপ্যাথিক ওষুধ গুলি কি ।

তবে ধাতু রোগের মধ্যেও অনেক প্রকারের ধাতু রোগের সমস্যা রয়েছে তা আমরা হোমিওপ্যাথিক ওষুধের পাশেই কোন রোগের জন্যে কি কি ওষুধ দরকার বা সেবন করা যায় সেটা বিবরন দেওয়ার চেষ্টা করছি ।

Staphysagria (ষ্ট্যাফিসাগ্রিয়া) যারা কোন কারনে কারো সাথে সঙ্গম সুখের কথা আলোচনা করে বা শুনতে বেশি ভালোবাসে তাদের থেকে সহজে ধাতু নির্গত হয় এদের জন্যে Staphysagria (ষ্ট্যাফিসাগ্রিয়া) হতে পারে খুবই প্রয়োজনীয় এবং উপযোগী হোমিওপ্যাথিক ওষুধ । তাছাড়াও Acid Phosphorus (ফসফরিক এসিড) ও এক্ষেত্রে খুবই ভালো কাজ দিয়ে থাকেন ।
Selenium (সেলেনিয়াম) এই হোমিওপ্যাথিক ওষুধ তাদের জন্যে যাদের মধ্যে উত্তেজনা রয়েছে কিন্তু লিঙ্গ নিস্তেজ বা খুবই ধীরে ধীরে উত্তান হয় কিন্তু সঙ্গম কালে দ্রুত ধাতু বের হয়ে যায় তাদের জন্যে Selenium (সেলেনিয়াম) খুবই ভালো কার্যকারী ।
Conium (কোনিয়াম) এই ওষুধের রোগীরা তাদের মনের মধ্যে খুবই কাম বাসনা থাকে কিন্তু মিলনে অক্ষম এবং মেয়ে দেখলেই যৌন চিন্তা আসে তবে মিলনের বেলায় খুবই অসহায় । এদের জন্যে Conium (কোনিয়াম) হতে পারে দারুন এবং চমকপ্রদ হোমিওপ্যাথিক ওষধ ।
Lycopodium (লাইকোপোডিয়াম) এই হোমিওপ্যাথিক ওষুধটি যারা বয়স্ক কিন্তু পত্নী বিয়োগে দ্বিতীয় বা তৃতীয় বিবাহ করেছেন কিন্তু যৌন উত্তেজনা এবং তৃপ্ততা পেতে Lycopodium (লাইকোপোডিয়াম) হচ্ছে তাদের জন্যে খুবই শক্তিশালী হোমিওপ্যাথিক ওষুধ ।

শুক্রাণুর সংখ্যা বৃদ্ধির জন্য সেরা হোমিওপ্যাথিক ওষুধ


বাংলাদেশে এমন অনেক মানুষ রয়েছে যারা নিজেদের শুক্রানু বৃদ্ধিতে বাধাগ্রস্থতার কারনে সন্তান জন্ম দিতে অক্ষম এবং এক্ষেত্রে দাম্পত্য জীবনে কলহ বিবাদ লেগেই থাকে । এক্ষেত্রে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ হতে পারে তাদের জন্যে আশির্বাদ ।

তাই শুক্রানুর সংখ্যা বৃদ্ধির জন্যে সেরা হোমিওপ্যাথিক ওষুধ সম্পর্কে আমরা ধারনা দেওয়ার চেষ্টা করবো যাতে করে অনেকের অসহায়ত্ব জীবন যেন সুন্দর্য্যময় হয়ে উঠে । নিচে কিছু হোমিওপ্যাথিকের গুরুত্বপুর্ন ওষুধের নাম দেওয়া হল ।

আপনারা চাইলে একজন ভালো হোমিও বিশেষজ্ঞের সাথে যোগাযোগ করে এই ওষুধ খেলে সেবন করতে পারেন । এতে করে আপনার সমস্যা সমাধান হবে বলে আমরা আশাবাদী ।

Arum Metallicum (অরাম মেটালিকাম ) Selenium (সেলেনিয়াম) Ashwagandha (অশ্বগন্ধা) Calcarea Phosphorica (ক্যালকেরিয়া ফসফোরিকা) Causticum (কস্টিকাম)

r41 হোমিওপ্যাথিক ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া


বহুল প্রচলিত এবং জনপ্রিয় হোমিওপ্যাথিক ওষুধ গুলির মধ্যে r41 একটি জনপ্রিয় এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ যা মানুষ লিঙ্গ মোটা এবং ধাতু রোগের জন্যে এছাড়াও সহবাসের সময় দীর্ঘক্ষন করতে ব্যবহার হয়ে আসছে ।

r41 হোমিওপ্যাথিক ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে অনেকে অনলাইনে এসে জানতে চাই । কারন দৃষ্টিশক্তির উন্নতির জন্য হোমিওপ্যাথিক ওষুধ সম্পর্কে জানতে এসে যদি আপনি এমন একটি অজানা হোমিওপ্যাথিক ওষুধ সম্পর্কে জানতে পারেন তাহলে সেটি হতে পারে আপনার গোপনে কাংক্ষিত হোমিওপ্যাথিক ওষুধ ।

তবে r41 হোমিওপ্যাথিক ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে যারা এই আর্টিকেলটি খুঁজে পেয়েছেন তাদের জন্যে বলবো, হোমিওপ্যাথিক ওষুধ প্রাকৃতিক এবং ভেষজ উদ্ভিদের নির্যাস দিয়ে তৈরীকৃত এমন সব ওষুধ যাতে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই এবং এই হোমিওপ্যাথিক ওষুধ মানুষের বিভিন্ন রকম অসুস্থতার জন্য যুগ যুগ ধরে মানুষ সেবন করে আসছে ।

দৃষ্টিশক্তির উন্নতির জন্য হোমিওপ্যাথিক ওষুধ নিয়ে সহজ কিছু জিজ্ঞাসিত প্রশ্নোত্তর (FAQ)  


হোমিওপ্যাথিক ওষুধে কি দৃষ্টিশক্তি পুরোপুরি ফিরে আসে ? 
না সব ক্ষেত্রে ফিরে পাওয়া সম্ভব নাও হতে পারে , তবে হালকা ও প্রাথমিক সমস্যায় উন্নতি হয় বেশিরভাগ। 

এই চিকিৎসায় কতদিনে ফল পাওয়া যায় ? 
শরীর উপর নির্ভর করে ভিন্ন হতে পারে। তবে সাধারণত কয়েক সপ্তাহ থেকে কয়েক মাস সময় লাগে আবার কারো কারো ক্ষেত্রে বছর ও লেগে যেতে পারে ।  

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা কি সবার জন্য নিরাপদ ?
হোমিওপ্যাথিক ওষুধ সবার জন্যে নিরাপদ হলেও যতাযত ডাক্তারের পরামর্শের প্রয়োজন হতে পারে। তবে সঠিকভাবে ডোজ দেওয়া গেলে অনেকটাই নিরাপদ ধরা হয়।

দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে কোন সবজি ভূমিকা রাখে ?
দৃষ্টিশক্তি ভালো এবং উন্নতি করতে গাজর,পালংশাক এবং ব্রকলি খুবই উপকারী ভূমিকা রাখে। 

স্বাভাবিক চোখের স্পষ্ট দৃষ্টির নূন্যতম দূরত্ব কত ?
স্বাভাবিক চোখের স্পষ্ট দৃষ্টির নূন্যতম দূরত্ব প্রায় ২৫ সেন্টিমিটার। এই দূরত্বে সাধারণত চোখ স্বচ্ছভাবে দেখতে পায়।

দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধির ইসলামিক উপায় ?
দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধির ইসলামিক উপায় হলো বিশুদ্ধ পানির ওযু, তাজা খেজুর খাওয়া ও নামাজে মনোযোগ চোখের শান্তিতে সহায়তা করে।

দৃষ্টিশক্তির উন্নতির জন্য হোমিওপ্যাথিক ওষুধ নিয়ে শেষ মন্তব্য


দৃষ্টিশক্তির উন্নতির জন্য সেরা হোমিওপ্যাথিক ওষুধ নিয়ে অনেকের মনের অনেক অজানা কিছু আমরা এই আর্টিকেলে বলার চেষ্টা করেছি। দৃষ্টিশক্তির উন্নতির, ধাতু রোগের, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির এমনকি চুলকানী ও কোমরব্যথার হোমিওপ্যাথিক ওষুধ সম্পর্কে ও আমরা বিস্তারিত বলেছি। আশা করি এই আর্টিকেল থেকে অনেক কিছু জেনেছেন। যদি আমাদের আর্টিকেলে ভালো লেগে থাকে তাহলে আমাদের সাথে ইমেইল দিয়ে যুক্ত থাকুন নোটিফিকেশন পাওয়ার জন্যে। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এবং নিজেকে ভালোবাসবেন । ধন্যবাদ ।


গ্লুকোমা, ঝাপসা দৃষ্টির জন্য শীর্ষ হোমিওপ্যাথিক ওষুধ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪