OrdinaryITPostAd

ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহারের নিয়ম এবং ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহারের সুবিদা অসুবিদা

ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহারের নিয়ম

ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহারের নিয়ম - যাত্রা পথে কানে হেডফোন দিয়ে গভীর আনন্দে পথ চলার অভ্যাস আজকের নয়। কিংবা দরজা বন্ধ করে ঘরে কানে হেডফোন লাগিয়ে গান শোনার অভ্যাস আজকের নয়।  দুটি তারের সংযোগ মোবাইলের নিচে কিংবা উপরে সংযোগ দিয়ে আপনার কানে এসে পৌঁছেছে।
 পোস্টসূচীপত্রযখন গান বাজে আপনি মনের আনন্দে নাচেন কিংবা অঙ্গভঙ্গি দেখান। এই স্বাদ যখন এন্ড্রয়েড আসে নি দেশে তখন ও ছিল। কিন্তু বর্তমানে, যুগের পরিবর্তনে আধুনিকতা রূপ নিয়েছে এক অনন্য আরাম আয়েশের দুনিয়ায়। সেই আরাম এবং সুবিধার কথা ভেবে এখন হেডফোনে আর তার নেই। তার বিহীন ব্লুটুথ এর মাধ্যমে আপনি গান শুনতে পারবেন।

কিন্তু ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহারের কিছু নিয়ম রয়েছে নির্দিষ্ট। আজকে সেই কোথায় আলোচনা করবো। সাথে আরো বিস্তারিত ভাবে থাকছে ব্লুটুথ হেডফোন কি এবং কেন ? ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহারের উপকারিতা ও অপকারিতা। আর অনেক কিছুই থাকছে জানতে সাথে থাকুন। 


ব্লুটুথ হেডফোন কি এবং কেন


ব্লুটুথ হেডফোন জানার আগে ব্লুটথ কি সেটা জানতে হবে। হেডফোন সম্পর্কে সবার একটু আধটু ধারণা আছে। ডেনমার্কের রাজা হ্যারাল্ড ব্লাট্যান্ডের নামে এই ব্লুটুথ নামকরন করা হয়েছে। এটি একটি বেতার যোগাযোগ প্রটোকল। যা প্রায় প্রত্যেক ডিভাইসের মধ্যে স্থাপন করা যায়। 

ব্লুটথ হল একটি টেকনোলোজি। যে টেকনোলজির মাধ্যেম কোন অয়্যার বা তার ছাড়া যে কোন ডিভাইসের সাথে সংযোগ স্থাপন করা যায়। ডিভাইসগুলি হলো মোবাইল,ল্যাপটপ,ডেক্সটপ,স্মার্ট ওয়াচ এবং হেডফোন এই ডিভাইস গুলির সাথে আপনি সংযোগ স্থাপন করতে পারবেন।

ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহারের নিয়ম

 ব্লুটথ টেকনোলজির মাধ্যমে কোন তার বা অয়্যার ছাড়াই। বর্তমানে এই ব্লুটুথ টেকনোলোজি প্রায় প্রত্যেক ডিভাইসের মধ্যে বাধ্যতামূলক করে দিয়েছে। 

কেন এর ব্যাখ্যা দিতে হলে অনেক কিছুই দিতে হয়। যেমন আপনি এই ব্লুটুথের মাধ্যমে কোন ডিভাইসকে যেমন মোবাইল বা ল্যাপটপ কে কোন তারের সংযোগ ছাড়াই ব্যবহার করতে পারবেন।
 
আপনি কখনো ভ্রমণে গেলে লং জার্নিতে এই ব্লটুথ ব্যবহার করে গান শুনতে পারবেন মোবাইলের মাধ্যমে। কথা বলতে পারবেন, মোবাইল হাতে না নিয়ে। তাছাড়াও আপনি কথা রেকর্ডিং করতে পারবেন এই ব্লটুথ টেকনোলজি ব্যবহার করে।

ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহারের নিয়ম


প্রত্যেক প্রিয় কিছু জিনিস শুধু কিনলে হয় না। সেই জিনিস গুলি কিনার আগে,জানতে হবে এদের ব্যবহার সম্পর্কে। তাই আজকে এই ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহার করার নিয়ম গুলি সম্পর্কে ও আমরা জানব। অতি সাধারণ  ব্যাপার। তবে সাধারণের মধ্যে ও অসাধারণ কিছু বিষয় আছে এই ব্লটুথ হেডফোন ব্যবহারের নিয়মাবলীর ভিতর।
  • প্রথমে ব্লুটুথ হেডফোন চার্জে দিন নিয়মানুসারে। 
  • পর্যাপ্ত চার্জ হলে ও করুন অন বাটন টিপে। 
  • যে ডিভাইসের সাথে কানেক্ট করবেন তার ব্লটুথ অন করুন। 
  • যে ডিভাইসের সাথে কানেক্ট করবেন তার সেটিংয়ে গিয়ে পেয়ার করুন। 
  • পেয়ার আসলে সেখানে ক্লিক করে উভয়ের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করুন। 

এই পদ্বতিগুলি সম্পন্ন হলে আপনার মনের মত করে  ব্লুটুথ হেডফোন টি স্বাদ উপভোগ করুন।   
কিন্তু কিছু বিষয় আমরা খুব বেশি ভুল করি এই ব্লটুথ হেডফোন ব্যবহার করার ক্ষেত্রে।

যেমন আমাদের ব্যবহৃত হেডফোনের চার্জ যদি নির্দিষ্ট একটি মাত্রা যেমন ৯০ % পর্যন্ত শেষ হয় তখন সেই ব্লটুথ হেডফোনটি আমাদের অ্যালার্ম এর মাধ্যমে সতর্ক করে যে, এটি বর্তমানে ব্যবহার করা বন্ধ করুন। 

কিন্তু সেই এলার্ম লক্ষ্য না করে আমরা হেডফোন ব্যবহার করা চালিয়ে যায় যতক্ষণ পর্যন্ত এটির চার্জ শতভাগ শেষ না হচ্ছে । এতে করে চার্জকৃত ব্লুটুথ হেডফোনটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এবং ব্যাটারী ধিরে ধিরে ডাওন হতে শুরু করে। 

সঠিক ভাবে ব্যবহারের ক্ষেত্রে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। তাই অ্যালার্ম দিলে আপনার ব্লুটুথ হেডফোনটি তারতারি চার্জে দিয়ে দেওয়া ব্যবহারের সঠিক নিয়মের মধ্যে পড়ে। 

হেডফোন ব্যবহার করার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত সাউন্ড দিয়ে গান শুনবেন না। কারণ এতে করে আপনার হেডফোনের স্পিকারের ক্ষতি হতে পারে। সাথে আপনার কানের ও। বেশি পরিমান ভলিয়ম বাড়িয়ে দিয়ে গান শুনার জন্যে আপনার হেডফোন নষ্ট হওয়ার সম্ভবনা থাকতে পারে। 

আপনার ব্লুটুথ হেডফোন কেনার সময় আপনাকে যে চার্জার দেওয়া হয়েছিল সেইটা দিয়ে আপনার হেডফোন চার্জ দিন। ঐটা ছাড়া অন্য কারো চার্জার দিয়ে চার্জ দেওয়া ব্যবহার বিধির ভিতরে পড়ে না। কারণ অন্য কারো চার্জার দিয়ে হেডফোন চার্জ দিলে সেইটা সহজে নষ্ট হওয়ার ঝুঁকি থাকে ।  

ব্লুটুথ হেডফোন কেনার পূর্বে যা জানতে হয়


আমাদের কর্মব্যস্ত জীবনে আমরা প্রায় মানুষ সংগীত প্রেমী। কর্ম করতে করতে মন একগেয়েমি হলে তখন হয়ত আমরা কোন সংগীত ট্র্যাক শুনি অথবা ভিডিও দেখি কানে হেডফোন দিয়ে। হেডফোন ছাড়া খোলা গান শুনলে হয়ত অন্যদের বিরক্তিবোধ লাগে।
 

তাই এখন  ব্লুটুথ হেডফোন  আসায় ইন্টারটেইনমেন্ট করার মাত্রা আরো কয়েকগুন বেশি হয়েছে। ঠিক এই  ব্লুটুথ হেডফোন  কিনার আগে ও কিছু বিষয় আমাদের জানা দরকার। যা জেনে আপনি কিনলে আপনার স্বাদের প্রিয়  ব্লুটুথ হেডফোন টি দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার করতে পারবেন ।  

প্রথমে আপনাকে জানতে হবে আপনার বাজেট সম্পর্কে। তবে কম দামে মোটামুটি ব্লুটুথ হেডফোন আপনি পাবেন। কিন্তু একটু ভাল বাজেটের মধ্যে যদি ১ হাজার থেকে দেড় হাজার এর মধ্যে আপনি একটি  ব্লুটুথ হেডফোন  কিনেন তাহলে আপনি একটি ভাল মানের ব্লটুথ হেডফোন পাবেন। 

তবে আরো ভাল মানের কিনলে হয়ত আপনাকে ২,৩,৪ এমনকি ৫ হাজার টাকার পর্যন্ত গুনতে হবে। এবার আসি একটি  ব্লুটুথ হেডফোন এর কি কি দেখা খুব প্রয়োজন । 

ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহারের নিয়ম

প্রথমে দামের কথা তো গেল। সেনসিটিভিটি কত তা দেখবেন ড্রাইভারের আকার যেমন ৯ থেকে ১৫ মিলিমিটার পর্যন্ত যেন থাকে। তাহলে কানে দিয়ে শুনতে ভালোই উপভোগ করবেন।  এবং অবশ্যই রেজিস্টেন্ট দেখে ব্লটুথ হেডফোন কেনার চেষ্টা করবেন।

এবার দেখবেন একটি হেডফোনের কত ডেসিবল পর্যন্ত শব্দ নির্গমনের ক্ষমতা দিচ্ছে। স্বাভাবিক কাজের জন্যে আপনি ১০২ ডেসিমেল একক পর্যন্ত থাকা প্রয়োজন। তবে মনে রাখবেন ৯০ থেকে ১১৫ ডেসিমেল পর্যন্ত ফ্রিকোয়েন্সি উৎপন্ন করতে পারে কিনা। 

সেদিকে লক্ষ্য রেখে কিনবেন। অধিক আওয়াজে হেডফোন ব্যবহার করা ভাল নই। তবে হাই ইম্পিডেন্স  ব্লুটুথ হেডফোন  নিলে শুনতে ভাল লাগবে আওয়াজ ফেটে যায় না।  

আরও জানুন ঃ

 ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহারের অসুবিধা


এই ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহারে আনন্দ যেমন ওয়েছে ঠিক তেমন অনেকটা অসুবিধা ও রয়েছে। সেই অসুবিধা গুলিও আজকে আমরা আলোচনা করবো। যাতে করে আনন্দের পাশাপাশি নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে পারি সতর্কতা অবলম্ভবের মাধ্যমে।

মস্তিষ্কের উপর খারাপ প্রভাব  ঃ দেখুন অতিরিক্ত গান শ্রবনে মস্তিক্সের উপর একটি মন্দ প্রভাব ফেলে।  কারণ এই হেডফোনের ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গ আপনার মস্তিষ্কে সরাসরি খারাপ প্রভাব ফেলে। যা আপনার জন্যে দীর্ঘমেয়াদি একটি বিধি হতে পারে । 

ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহারের নিয়ম

শ্রবণ জটিলতা ঃ  মনে করবেন প্রত্যেক কিছু একটি মাত্রায় চলা ভাল। কিন্তু আপনি কি জানেন। আমরা যা কিছু ব্যবহার করি তা সব কিছুর মধ্যে ভাল মন্দ দুটি দিকই বিদ্যামান। ঠিক এই ব্লটুথ হেডফোন ব্যবহারের সময় ও আমাদের কিছু ক্ষতি করে থাকে। আপনি একটি হেডফোন দিয়ে ৯০ ডেসিমেল্ বা তার চেয়ে বেশি উচ্চ শক্তিতে আপনি গান শুনেন তা হলে আপনার শ্রবন জটিলতা হবে খুব তাড়াতাড়ি। 

কানের ইনফেকশন ঃ একই ব্লুটথ হেডফোন একাদিক মানুষের মধ্যে কিংবা বন্ধুদের কানের মধ্যে দিয়ে শুনেন তাহলে অন্যদের কান থেকে ওই হেডমনের মাধ্যমে বিভিন্ন রকম ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করতে পারে। এবং এতে করে আপনার কানের ইনফেকশন হতে পারে।
  
বাতাস প্রবেশে বাধা ঃ ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহার কালে আমাদের কানের মধ্যে বাতাস প্রবেশ করতে পারে না ,কারণ আমরা এমন ভাবে অডিও গান শুনি বা হেডফোন প্রবেশ করাই যেখানে বাইরের বাতাস প্রবেশ করতে পারে না। যার দ্বারা আপনার কানের ভিবিন্ন রকম সমস্যা হতে পারে। 

বধির  ঃ সাময়িকী বধির থেকে স্থায়ীভাবে বধির হওয়ার জন্যে এই এই ব্লুটুথ হেডফোন দায়ী। কারণ কোন মানুষ যদি ১৫ মিনিটের জন্য ১০০ ডেসিবল পর্যন্ত গান শুনেন। তাহলে সে হেডফোন খুলার পর অনেক্ষন পর্যন্ত কানে শুনে না বা সাময়িক ভাবে বধির হয়ে যায়। এই ভাবে একটু একটু করে আপনি স্থায়ী ভাবে বধির হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। 

হেডফোনের কারনে দুর্ঘটনা  ঃ হার হামিশা দেখবেন আমরা কানের মধ্যে হেডফোন দিয়ে ঘুরে ফেরা করি। এতে করে আমরা রাস্তা পারাপারের সময় হেডফোনের শব্দে গাড়ির হর্ণ শুনা না। এতে করে আমাদের রাস্তা পারাপারের সময় দুর্ঘটণার কবলে পড়ার সম্ভবনা বেশি থাকে এবং হয় । 

ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহারের সুবিধা


ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহারের সুবিধা ও অনেক রয়েছে। যেমন আপনি এই ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহার করে আপনার প্রথম যে সুবিধা সেটি হচ্ছে তারের জামেলা থেকে মুক্তি পাবেন। আবার নির্দিষ্ঠ একটি জায়গায় আবদ্ব না হয়ে কাজ করার মাধ্যমে ও আপনি কথা বলতে বা গান শুনতে পারবেন।
 
কিন্তু আপনি যদি অনেকক্ষন  কথা বলতে জান সেক্ষেত্রে মোবাইল কানের সাথে ধরে রাখা খুব কষ্টকর হয়ে পড়ে। কিন্তু  ব্লুটুথ হেডফোন আপনাকে সেই জামেলা থেকে রক্ষা করবে। 

তাছাড়া  ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহারে সুবিধার মধ্যে ভাল সাউন্ড কোয়ালিটি।  ব্লুটুথ হেডফোন আপনাকে ভালো সাউন্ড কোয়ালিটি দিতে পারে। যা অন্য ইয়ারফোন দিতে পারবে না। আরো অনেক রকম সুবিধা রয়েছে যা নিজে ব্যবহার করে প্রত্যক্ষ না করলে বলে বুজানো যাবে না । 

শেষ কথা


ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহারের নিয়ম মধ্যে অনেক কিছু বলা হয়েছে। সুবিধা অসুবিদা ও আমরা উল্লেখ করেছি। যাতে করে মানুষ ভাল মন্দ দুই দিক বিবেচনা করতে পারে। তাই এর চেয়ে বেশি কিছু বলার আর আছে বলে মনে হয় না। আশা করি আপনার দ্বিধা দ্বন্দ ঘুচে যাবে এই ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে ।

 

অনবরত জিজ্ঞাসা (FAQ)


ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহারের নিয়ম গুলি কি ইয়ারফোনে চেয়ে সহজ ?

হ্যা অবশ্যই সহজ। ইয়ারফোনে তারের জামেলা থেকে অনেক সহজ। 


ব্লুটুথ হেডফোনের কাজ কি ?

ব্লুটুথ হেডফোনের কাজ হলো তার বিহীন যে কোনো একটি ডিভাইসের সাথে কানেক্ট হয়ে তার সমস্ত শব্দ

নিয়ন্ত্রণ গুলি শুধু নিজে শোনা। যাতে অন্য কেউ শুনতে না পায়। 


ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহারে কি কোন ঝুঁকি আছে ?

হ্যা অবশ্যই থাকতে পারে। সেটি আপনার ব্যবহারের উপর। যেমন অতিরিক্ত আওয়াজ করে শব্দ শুনার মাধ্যমে

ঝুঁকি থাকতে পারে । আবার অনিয়ন্ত্রিত কানে হেডফোন ব্যবহারে আপনার শ্রবন শক্তি হ্রাস হতে পারে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪