থ্যালাসেমিয়া রোগীকে বারবার রক্ত দিতে হয় কেন এবং থ্যালাসেমিয়া রোগীর গড় আয়ু কত

থ্যালাসেমিয়া রোগীকে বারবার রক্ত দিতে হয় কেন


সূচীপত্রঃথ্যালাসেমিয়া রোগীকে বারবার রক্ত দিতে হয় কেন | থ্যালাসেমিয়া একটি রক্ত বিষয়ক সমস্যা। এই সমস্যা বাংলাদেশ তথা সারাবিশ্বে ছড়িয়ে রয়েছে এই রোগ। এই থ্যালসামিয়া রোগীরা সহসা বেশি দিন বেঁচে থাকে না কারণ, এদেরকে প্রায় তিন মাস পর পর নতুন রক্ত দিতে হয়। 

তাই আজকের এই আর্টিকেলে আমরা থ্যালাসেমিয়া রোগীকে বারবার রক্ত দিতে হয় কেন সেই বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো। যদিও এই থ্যালাসিমিয়া রোগ এবং রোগী সম্পর্কে আপনারা প্রায় সবাই জানেন। তবে আপনি জেনে থাকলে এই আর্টিকেলটি এড়িয়ে যেতে পারেন। যাদের অজানা রয়েছে তাদের জন্যে আমি মনে করি একটি নতুন অধ্যায় হতে যাচ্ছে। 

থ্যালাসেমিয়া রোগ কি


থ্যালাসিমিয়া রোগ নিয়ে অনেকের মনে অনেক প্রশ্ন দীর্ঘদিন ধরে। এখনো অনেকে জানেন না যে থ্যালাসেমিয়া রোগীকে বারবার রক্ত দিতে হয় কেন ? এই পর্যায়ে আমরা, থ্যালাসেমিয়া রোগীর কি কি খাওয়া নিষেধ,থ্যালাসেমিয়া রোগীর লক্ষণ কি, থ্যালাসেমিয়া রোগীর বিয়ে এবং থ্যালাসেমিয়া রোগীর গড় আয়ু এই নিয়ে জানার আগে থ্যালাসেমিয়া রোগ কি সেটা জানা খুবই দরকার । 


থ্যালাসেমিয়া রোগ হচ্ছে জিনগত রক্তরোগ, এটি মূলত হয়ে থাকে হিমোগ্লোবিনের গঠন বা উৎপাদনের সমস্যার কারণে। মানব শরীরের অক্সিজেন পরিবহন করায় হলো এই হিমোগ্লোবিনের কাজ। হিমোগ্লোবিন হলো আবার লোহিত রক্ত কণিকার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান । 


এখন কথা হচ্ছে যে মানব শরীরের হিমোগ্লোবিন উৎপাদন ব্যাহত হয় বা হিমোগ্লোবিন উদপাদন করে না সেই দেহের অঙ্গপ্রত্যার মধ্যে যথাযতভাবে অক্সিজেন উদপাদন হয় না বা অক্সিজেনের অভাব লক্ষ্য করা যায়। এই ধরণের শরীরের মধ্যে থ্যালাসেমিয়া রোগ হয়ে থাকে। 


থ্যালাসেমিয়া রোগ সাধারণ দুই ধরনের হয়ে থাকে। একটি হচ্ছে আলফা থ্যালাসেমিয়া দ্বিতীয়টা হচ্ছে বিটা থ্যালাসেমিয়া। এই থ্যালাসেমিয়ার লক্ষণগুলো রোগের ধরন ও তীব্রতার ওপর নির্ভর করে । 


মৃদু থ্যালাসেমিয়ায় তেমন সমস্যা না হলেও গুরুতর থ্যালাসেমিয়ায় রক্তস্বল্পতা, দুর্বলতা, হাড়ের বিকৃতি এবং অঙ্গের কর্মক্ষমতা হ্রাস হতে পারে। এই রোগটি মূলত বংশগত ভাবে বা জেনেটিক ভাবে হয়ে থাকে ।  

থ্যালাসেমিয়া রোগীর লক্ষণ কি


থ্যালাসেমিয়া রোগীকে বারবার রক্ত দিতে হয় কেন এই নিয়ে জানার আগে থ্যালাসেমিয়া রোগীর লক্ষণ গুলি জানা থাকলে চিকিৎসা খুব দ্রুততার সহিত এগিয়ে যাওয়া যায়। যদিও আপনারা জানেন যে, জিনগত রক্তরোগ, যা হিমোগ্লোবিন উৎপাদনের ত্রুটির কারণে হয়। চলুন তাহলে আমরা জানার চেষ্টা করি লক্ষণ গুলি কি ? 

থ্যালাসেমিয়া রোগীর লক্ষণ


থ্যালাসেমিয়া রোগীদের ক্ষেত্রে দীর্ঘস্থায়ী রক্তস্বল্পতা বড় সমস্যা। এই সমস্যা হলে  রোগীরা সবসময় অবসাদ, ক্লান্তি এবং দুর্বলতা বোধ করেন।  এর সাথে ত্বক ও ফ্যাকাশে হয়ে যায়। 


এই রোগীদের লক্ষণের মধ্যে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় প্রত্যক্ষ করা যায় সেটি হচ্ছে অঙ্গপ্রত্যঙ্গের বিকৃত হয়ে যাওয়া। মাথা ও মুখের হাড় অস্বাভাবিক আকার ধারণ করে সাথে এই রোগীদের স্বাস্থ্য বৃদ্ধি হয় না। 


থ্যালাসেমিয়া রোগীদের স্বাভাবিকের চেয়ে পেটে ফোলাভাব দেখা দেয়। এর কারণ হচ্ছে লিভার এবং প্লীহা বড় হয়ে যায়। এবং এটি পেটে অস্বাভাবিক চাপ সৃষ্টি করতে পারে।  


শারীরিকভাবে খুবই দুর্বল থাকেন এবং কোন কাজ করতে গেলেই মনে হয় যেন শক্তি ফুরিয়ে গেছে। 


থ্যালাসেমিয়া রোগীদের সবসময় যেকোন রোগের সংক্রমণের ঝুঁকি থাকে।

হৃদপিণ্ডের ঝুঁকি অনেকগুণে বেড়ে যায়। কারণ এই রোগীদের ইমিউন সিস্টেম খুবই দুর্বল হয়ে পড়ে। 

  

থ্যালাসেমিয়া রোগের লক্ষণগুলি জানা থাকলে এবং তাড়াতাড়ি শনাক্ত করতে পারলেই এবং সাথে দ্রুত চিকিৎসা নিলে নিয়মিত রক্ত সঞ্চালন, ওষুধ ও পুষ্টিকর খাবার গ্রহণের মাধ্যমে রোগের লক্ষণ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। 

থ্যালাসেমিয়া রোগীর কি কি খাওয়া নিষেধ


থ্যালাসেমিয়া রোগীরা সাধারণ রুগীদের চেয়ে একটি ভিন্ন হয়। আপনারা সবাই জানেন যে থ্যালাসেমিয়া রোগীকে বারবার রক্ত দিতে হয়। আবার অনেকে প্রশ্ন করে থাকে যে থ্যালাসেমিয়া রোগীকে বারবার রক্ত দিতে হয় কেন ? বিশেষ করে থ্যালাসেমিয়া রোগীদের বিশেষ কিছু সমস্যা নিয়ে আজকের এই আর্টিকেল। 


এই পর্যায়ে আমরা জানার চেষ্টা করবো যে থ্যালাসেমিয়া রোগীর কি কি খাওয়া নিষেধ। আমরা নিচে থ্যালাসেমিয়া রোগীর কি কি খাওয়া নিষেধ সেই বিষয় নিয়ে  বলার চেষ্টা করছি। 

থ্যালাসেমিয়া রোগীদের জন্য খাওয়া নিষেধ এমন কিছু খাবার 


থ্যালাসেমিয়া রোগীকে বারবার রক্ত দিতে হয় কেন এই বিষয়টা যদিও মানুষের মধ্যে চিন্তার ভাঁজ ফেলেলও মনে রাখতে হবে যে,  কিছু খাবার যা থ্যালাসেমিয়া রোগীর জন্যে খুবই মারাত্মক হয়ে দাড়ায় এবং এতে রক্ত দিলেও খুবই ক্ষতির কারন হতে পারে যদিও খাবার নিয়ন্ত্রন করে না খাওয়া হয় ।


থ্যালাসেমিয়া রোগীদের জন্য সঠিক খাদ্যাভ্যাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এই রোগে রক্তসঞ্চালন এবং আয়রন জমার ঝুঁকি থাকে। কিছু খাবার রয়েছে, যা তাদের অবস্থাকে আরও জটিল করে তুলতে পারে। নিচে থ্যালাসেমিয়া রোগীদের জন্য খাওয়া নিষেধ এমন খাবারের তালিকা দেওয়া হলো:  


  • আয়রনসমৃদ্ধ খাবার খাওয়া নিষেদ যেমন, গরু বা খাসির লাল মাংস, যেকোন পশু বা পাখির লিভার এবং অন্যান্য অঙ্গের মাংস আবার  শাকসবজি যেমন পালং শাক, মিষ্টি কুমড়া শাক খাওয়া নিষেদ। 
  • আয়রন-সমৃদ্ধ ফল যা থ্যালাসেমিয়া রোগীদের জন্যে খাওয়া নিষেদ যেমন, ড্রাই ফ্রুটস যেমন কাজু ও বাদাম এবং আপেল, ডুমুর, খেজুর এবং কিসমিস।  
  • থ্যালাসেমিয়া রোগীদের ফোর্টিফায়েড খাবার খাওয়া নিষেদ যেমন, সিরিয়াল এবং রুটি, যা আয়রন সমৃদ্ধ। এছাড়াও প্রক্রিয়াজাত খাবার, যেখানে অতিরিক্ত আয়রন যোগ করা হয়।  
  • ভিটামিন সি-সমৃদ্ধ খাবার ও নিষেদ্ধের মধ্যে সীমাবদ্ধ যেমন, লেবু, কমলা, আমলকী এবং টমেটো। ভিটামিন সি আয়রনের শোষণ বাড়ায়, যা থ্যালাসেমিয়া রোগীদের জন্য খুবই  ক্ষতিকর।  
  • লিভারের উপর চাপ প্রয়োগ করতে পারে এমন তেল এবং ভাজা খাবার খাওয়া একদম নিষেদ। 
  • অ্যালকোহলিক পানীয় পরিত্যাগ করা খুবই জরুরি বা নিষেদ কারণ হচ্ছে এই   
  • অ্যালকোহল লিভারকে দুর্বল করে এবং রোগীর অবস্থাকে আরও জটিল করে  তোলে। 

থ্যালাসেমিয়া রোগীকে বারবার রক্ত দিতে হয় কেন


হিমোগ্লোবিন হলো রক্তে অক্সিজেন পরিবহনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রোটিন। থ্যালাসেমিয়া রোগীদের হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি দেখা দেয়, যা রক্তশূন্যতার (অ্যানিমিয়া) প্রধান কারণ। এই ঘাটতি পূরণের জন্যে থ্যালাসেমিয়া রোগীদের বারবার রক্ত দিতে হয়। যদিও এই রক্ত গুলিও প্রতিবার হিমোগ্লোবিনের অভাব রয়ে যায়। 


থ্যালাসেমিয়া মেজর রোগীদের ক্ষেত্রে, মানব দেখে যতটুক পরিমান হিমোগ্লোবিন  প্রয়োজন সেই পরিমাণ হিমোগ্লোবিন তৈরি হয় না। যার কারণে দেহে পর্যাপ্ত অক্সিজেন পায় না, যার কারণে রোগীর মধ্যে দুর্বলতা, অবসাদ, এবং শারীরিক বৃদ্ধি কমে যাওয়ার মতো সমস্যা গুলি দেখা যায় ।


এই সমস্যা গুলির ঘাটতি পূরণে তাদের নিয়মিত রক্ত সঞ্চালনের প্রয়োজন হয়। রক্ত সঞ্চালনের মাধ্যমে নতুন হিমোগ্লোবিন সরবরাহ করা হয়, যা শরীরের অক্সিজেন পরিবহন নিশ্চিত করে।  


আবার এইদিকে লক্ষ্য রাখা হয় যে, বারবার রক্ত সঞ্চালনের ফলে মানব শরীরে অতিরিক্ত আয়রন জমা হতে পারে, যা হৃদপিণ্ড, লিভার, এবং অন্যান্য অঙ্গের ক্ষতি করতে পারে। এই সমস্যার সমাধানে আয়রন চেলেশন থেরাপি ব্যবহার করা হয়, যা শরীর থেকে অতিরিক্ত আয়রন অপসারণে সহায়ক।  


সুতরাং, থ্যালাসেমিয়া রোগীদের জীবনের মান উন্নত রাখতে এবং সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে বারবার রক্ত সঞ্চালন একটি অপরিহার্য চিকিৎসা পদ্ধতি। এটি তাদের শরীরকে প্রয়োজনীয় হিমোগ্লোবিন সরবরাহ করে এবং রক্তশূন্যতা দূর করে।

থ্যালাসেমিয়া রোগীর বিয়ে


শুধু থ্যালাসেমিয়া রোগী হলেই যে বিয়ে করা যাবে না তা কিন্তু নই। কিছু ফ্যাক্টর রয়েছে থ্যালাসেমিয়া রোগীদের ক্ষেত্রে। এই বিষয় গুলি আমরা জানবো। থ্যালাসেমিয়া রোগীকে বার বার রক্ত দিতে হয় কেন এই প্রশ্নের মাধ্যমে যদিও আমাদের জার্নি শুরু হয়েছিল। 


তবুও বলবো থ্যালাসেমিয়া রোগকে চাইলে আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি। যেমন থ্যালাসেমিয়া রোগীদের বিয়ের ক্ষেত্রে জিনগত সমস্যা গুলি একটু বিবেচনা করার দরকার। থ্যালাসেমিয়া রোগীদের ক্ষেত্রে একটু পরীক্ষা করে নেওয়া দরকার যে কারো মধ্যে এই রোগের সমস্যা বা ত্রুটি আছে কিনা। 


যেহেতু এটি বংশগত রোগ সেহেতু যদিও কারো মধ্যে থ্যালাসেমিয়া রোগ থাকে তাহলেও পরবর্তী সন্তানের মধ্যেও ওই সমস্যা দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা বেশি। বিজ্ঞান বলছেন বিশেষ করে এখই বংশাবলীর ভিতরে বা একই আত্মীয় স্বজনের মধ্যে বিবাহ হলে থ্যালাসেমিয়া রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। 

থ্যালাসেমিয়া রোগীর গড় আয়ু


এতক্ষন ধরে যারা এই আর্টিকেল আমরা পড়েছি তারা সবাই জানি যে থ্যালাসেমিয়া রোগীরা বেশিদিন বাঁচে না। যদিও আমরা শুরু করেছিলাম থ্যালাসেমিয়া রোগীকে বারবার রক্ত দিতে হয় কেন এই কথার সুর ধরেই। থ্যালাসেমিয়া একটি বংশগত রক্তের রোগ, যা হিমোগ্লোবিন উৎপাদনে সমস্যার কারণে ঘটে থাকে। 


এই রোগের প্রভাব এবং রোগীর গড় আয়ু মূলত নির্ভর করে রোগের ধরণ, চিকিৎসার মান, এবং রোগীর জীবনযাত্রার ওপর। থ্যালাসেমিয়া দুই ধরনের হতে পারে—থ্যালাসেমিয়া মেজর এবং থ্যালাসেমিয়া মাইনর।  


থ্যালাসেমিয়া মেজর রোগীদের ক্ষেত্রে রক্তশূন্যতা মারাত্মক আকার ধারণ করে। এই রোগীদের বেঁচে থাকার জন্য নিয়মিত রক্ত সঞ্চালন এবং আয়রন চেলেশন থেরাপি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 


ভালো এবং খুবই উন্নত চিকিৎসা এবং সাথে জীবনযাত্রার মান বজায় রাখার সমতা বজায় রাখলে থ্যালাসেমিয়া মেজর রোগীরাও ৩০-৫০ বছর বা তার বেশি সময় বেঁচে থাকতে পারেন। তবে মনে রাখতে হবে যে, চিকিৎসার অভাবে বা জটিলতা দেখা দিলে তাদের আয়ু খুবই কমে যেতে পারে।  


আবার বিপরীত দিকে চিন্তা করলে থ্যালাসেমিয়া মাইনর রোগীদের মধ্যে সাধারণত তেমন কোনো মারাত্মক লক্ষণ দেখা যায় না। তারা স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে সক্ষম হন এবং গড় আয়ু প্রায় স্বাভাবিক থাকে।  


এই রোগ নিয়ন্ত্রণে প্রাথমিক ধাপে জিনগত পরামর্শ এবং গর্ভকালীন স্ক্রিনিং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এছাড়া, রোগ সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং সঠিক চিকিৎসার সুযোগ নিশ্চিত করা রোগীদের দীর্ঘ আয়ুর সম্ভাবনা বাড়ায়।  


সুতরাং, থ্যালাসেমিয়া রোগীদের গড় আয়ু নির্ধারণে চিকিৎসা, সচেতনতা, এবং জীবনযাত্রার মান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উন্নত স্বাস্থ্যসেবা এবং সময়মতো চিকিৎসা পেলে থ্যালাসেমিয়া রোগীরাও দীর্ঘ ও কার্যকর জীবনযাপন করতে পারেন।

থ্যালাসেমিয়া রোগীকে বারবার রক্ত দিতে হয় কেন এই নিয়ে শেষ বার্তা


থ্যালাসেমিয়া রোগীকে বারবার রক্ত দিতে হয় কেন এই নিয়ে জার্নিটা শুরু করলেও আমরা এখন অনেকটা গভীরে গিয়ে থ্যালাসিমিয়া রোগীর নাড়ী ভুঁড়ি সব জেনেছি। তবে এই বিষয়টা মনে রাখা জরুরি যে, থ্যালাসেমিয়া রোগ আছে এমন মানুষের সাথে বিবাহ এবং সাথে বিবাহ বহির্ভুত সম্পর্কে থেকে দূরে থাকা খুবই জরুরি। এবং নিজেকে সজাগ রাখরাটা জরুরি এবং খুবই প্ৰয়োজন।


মানসিক রোগ বন্ধ্যাত্বের কারন কেন হয় ?

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪