মুঠোফোনের নিরাপদ ব্যবহারের গুরুত্ব: ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা ও সচেতনতার ৭টি কার্যকরী উপায়

মুঠোফোনের নিরাপদ ব্যবহারের গুরুত্ব


সূচীপত্রঃমুঠোফোনের নিরাপদ ব্যবহারের গুরুত্ব। বর্তমান বিশ্ব এখন এই মোবাইল প্রযুক্তির উপর ভর করে সাড়া জাগিয়েছে। ছোট্ট শিশু থেকে শুরু করে একদম বৃদ্ধ পর্যন্ত সবার হাতে এই মোবাইল ব্যবহার দেখা যায়। তাই আজকে মনে করলাম, কিছু কথা আমার পাঠক বন্ধুদের কাছে শেয়ার করি যা খুবই প্ৰয়োজন বলে মনে করি। 

টপিক হিসেবে আমরা নির্ধারণ করেছি "মুঠোফোনের নিরাপদ ব্যবহারের গুরুত্ব"। এতক্ষনে হয়ত আপনারা বুজেও গিয়েছেন কি নিয়ে আজকে কথা বলার চেষ্টা করবো? এর সাথে থাকছে, কেন আজকের দিনে মোবাইল নিরাপত্তা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, মুঠোফোন ব্যবহারে যেসব নিরাপত্তা ঝুঁকি রয়েছে, নিরাপদ মোবাইল ব্যবহারের ৭টি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম।  


এরসাথে থাকছে, মুঠোফোন নিরাপদ রাখলে কী কী উপকারিতা পাওয়া যায় সবশেষে থাকছে মানুষের মনে একদম সাড়া জাগানো একটি বার্তা তাহলো শিশুদের জন্য মোবাইল নিরাপত্তা কিভাবে নিশ্চিত করবেন। বন্ধুরা এই নিয়ে আমরা আপনাদেরকে সুন্দর এবং সাবলীলভাবে গ্রহণযোগ্য হয় এমন কথা বলার আপ্রাণ চেষ্টায় থাকবো। যদিও আর্টিকেল একটু লম্বা হবে তবে আপনাদের ১০০ ভাগ উপকারে আসবে। আশা করি সাথেই থাকবেন।  

কেন আজকের দিনে মোবাইল নিরাপত্তা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়


কেন আজকের এই বিংশ শতাব্দীতে এসে মোবাইলের নিরাপত্তার গুরুত্ব সম্পর্কে জানবো? যেহেতু বর্তমান দুনিয়া টেক নির্ভর সেহেতু আমাদেরকে ও সেই সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হচ্ছে এবং যা অপরিহার্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। চলুন তাহলে আমরা নিচে কিছু বিষয়ের উপর ভিত্তি করে জেনে নেওয়ার চেষ্টা করি, কেন আজকের দিনে মোবাইল নিরাপত্তা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়?

দৈনন্দিন জীবনে মোবাইলের প্রভাব


দৈনন্দিন জীবনে মোবাইলের প্রভাব এতই বেশি হয়ে উঠেছে যে, সকালে ঘুম থেকেই উঠেই আমরা মোবাইলের স্ক্রিনে একবার চোখ বুলিয়ে নিয় এবং ঘুমাবার আগেও একই কাজে অভ্যস্থ হয়ে উঠেছি। 


কারণ শুধু ফোন কল বলে কথা নয়, অনলাইন পেমেন্ট, কেনাকাটা, ব্যবসাবাণিজ্য, ব্যাংকিং এমনকি ফটো-ভিডিও পর্যন্ত সমস্ত কাজের একটি বড় মাধ্যম হয়ে উঠেছে এই মোবাইল। এই ছোট্ট ডিভাইসটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রভাব ফেললেও আমাদের ব্যক্তিগত তথ্য থেকে শুরু করে সমস্ত তথ্যভান্ডার এখন এর ভিতরে বিদ্যমান। 

ব্যক্তিগত তথ্য ও পরিচয় সুরক্ষার প্রাসঙ্গিকতা


যেহেতু ব্যক্তিগত তথ্য ও পরিচয় সুরক্ষার কথা এসেছে সেহেতু কিছু বলতেই হয়।  আমাদের অর্থ উপার্জনের জন্যে বা প্রয়োজনীয় কাজের জন্যে যখন আমরা আমাদের ব্যক্তিগত ডাটা বা তথ্য শেয়ার করি নাম, ঠিকানা এবং ইমেইল পর্যন্ত।


আসলে এইসব কিছু নিরাপদ ব্যক্তিগত তথ্য যদি নিরাপদ না থাকে তাহলে হ্যাকিংএর মত বা নিজের তথ্য চুরির মত বড় ধরনের বিপর্য নেমে আসতে পারে আমাদের জীবনে। 


এর সাথে রয়েছে ব্যক্তিগত জীবনের সন্মান সুরক্ষার ও একটি বিষয়। এর কারণ হতে পারে এমন যে, অনেকে আমরা অজ্ঞানতার বসে অজানা অনেক লিংকে ক্লিক করে থাকি অথবা বিভিন্ন রকম অ্যাপস ইন্সটল করে থাকি। এতে করে আমরা বড় ধরণের ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারি। 


তাই সময় এসেছে সচেতন হওয়ার। আমরা চাইলে একটু সচেতন হয়ে সাবধানতা অবলম্বন করে নিজেদের ব্যক্তিগত ডাটা এবং অর্থনৈতিক নিরাপত্তা বজায় রাখতে পারি। মনে রাখা জরুরি যে, মোবাইল ব্যবহার স্মার্টলি করলেই জীবন হবে নিরাপদ ও শান্তিময়।

মুঠোফোন ব্যবহারে যেসব নিরাপত্তা ঝুঁকি রয়েছে


মুঠোফোন ব্যবহারে নিরাপত্তার গুরুত্ব সম্পর্কে আমরা আরো গভীরে প্রবেশ করবো। মুঠোফোন ব্যবহারে যেসব নিরাপত্তা ঝুঁকি রয়েছে সেগুলি নিয়ে আমরা কয়েকটি ধাপে আলোচনা করবো বন্ধুরা। তাই আমাদের সাথেই থাকুন। 

হ্যাকিং ও ফিশিং অ্যাটাক


এখানে হ্যাকিং মানে হচ্ছে জোর করে আমাদের ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নিয়ে আমাদের প্রাইভেট বিষয়গুলিতে এক্সেস নিয়ে নেওয়া। যেমন আমাদের ফেইসবুক বা ব্যংক একাউন্ড হাতিয়ে নিয়ে হ্যাক করে থাকে।  


আর ফিশিং মানে হচ্ছে প্রলোভন দেখিয়ে আমাদের পাসওয়ার্ড ও ব্যক্তিগত ডাটা জেনে নেওয়া।  যেমন কোন লিংক বা কোন ইমেইল অথবা কোন হিডেন এপস এর মাধ্যমে ক্লিক করেই ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করে আমাদের ব্যক্তিগত একাউন্টে প্রবেশ করা। 

অজান্তেই অ্যাপ থেকে ডেটা চুরি


বর্তমানে মুঠোফোনের নিরাপদ ব্যবহারের গুরুত্ব নিয়ে কথা বলার মানে হলো আমরা অনেকে না জেনে না ভেবে সহজে নতুন কোন অ্যাপ এ গিয়ে আমাদের পার্সোনাল ইনফরমেশন ইনপুট করে থাকি। আর এই সুযোগ নিয়ে ডেটা চোররা যেমন,  ইমেইল, কন্টাক্ট নাম্বার, লোকেশন ইত্যাদি বিষয় গুলি চুরি করে আমাদের ব্যক্তিগত তথ্য তৃতীয় পক্ষের কাছে বিক্রি করে দেয়।   

সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে তথ্য ফাঁস


বর্তমানে প্রায় সময়ে আপনারা দেখছেন কিভাবে ব্যক্তিগত ছবি বা ভিডিও এবং  অডিও শেয়ার করে থাকি। এই সুযোগ কে কাজে লাগিয়ে হ্যাকররা চুরি করে আমাদের ব্যক্তিগত সম্পদ গুলি নিয়ে পরিচয় জাল করে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে তথ্য ফাঁস করে প্রতারণা করে থাকে। 

নিরাপদ মোবাইল ব্যবহারের ৭টি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম


মুঠোফোন ব্যবহারের নিরাপদ গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে আমরা নিরাপদ মোবাইল ব্যবহারের ৭টি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম সম্পর্কে বলার চেষ্টা করবো। কারণ হচ্ছে, মোবাইল ছাড়া বর্তমান জীবন প্রায় অচলাবস্থা। সেক্ষেত্রে মোবাইল ব্যবহারের সাথে সাথে সাইবার ঝুঁকি ও দিনে দিনে বেড়েই চলছে। 


এর দরুন অনেকে আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে অনেক নজির রয়েছে। তবে আমাদের ৭ টি মোবাইল নিরাপদের বিষয় গুলি মাথায় নিয়ে চললে অনেকাংশে আপনার মোবাইল নিরাপদ থাকবে বলে আমরা মনে করি।

অজানা অ্যাপ ইনস্টল থেকে বিরত থাকা 


যেকোন কিছুর প্রলোভিত না হয়ে অজানা অ্যাপ ডাওনলোড এবং ইন্সটল থেকে বিরত থাকুন। তার আগে আপনার জানার প্রয়োজন যে, এই অ্যাপস এর সোর্স কোথায় যেমন গুগল প্লে বা গুগল অ্যাপ স্টোর থেকে এসেছি কিনা। অচেনা অজানা সোর্স থেকে আশা অ্যাপ ইনষ্টল করলেই আপনার ব্যক্তিগত তথ্য হ্যাকারের কাছে গেলে সে আপনার ফোনে প্রবেশ করতে পারবে। 

রেগুলার সফটওয়্যার আপডেট করা 


হ্যাকারদের জন্যে দুর্বল নিরাপত্তা বলয় সবল করার জন্যে আপনার মুঠোফোনের অপারেটিং সিস্টেম বা সফটওয়্যার প্রায় সময় আপডেট রাখা খুবই জরুরি। কারণ এতে করে আপনার ফোনের দুর্বলতা বন্ধ হয়ে যায় ।  

স্ট্রং পাসওয়ার্ড বা ফিঙ্গারপ্রিন্ট ব্যবহার করা  


শক্ত ও মজবুত ভাবে আপনার পাসওয়ার্ড সেট করুন যেন সর্বনিম্ন ৮ অক্ষরের ও জটিল হয় অথবা বায়োমেট্রিক সিকিউরিটি ব্যবহার করুন যেমন ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা ফেইসলক।  

পাবলিক Wi-Fi ব্যবহারে সাবধানতা  


যত্রতত্র ফ্রি এবং এনসিকিউরট ওয়াইফাই ব্যবহার থেকে সাবধানতা অবলম্বন করুন এতে করে সহজে ব্যক্তিগত ডাটা হ্যাক হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। যদিও করতে হয় তাহলে VPN কানেক্ট করার চেষ্টা করুন।   

অটো-লগইন ফিচার বন্ধ রাখা  


অটো লগিন সিস্টেম বন্ধ করার চেষ্টা করুন বিশেষ করে ব্যংকিং বা ইমেইল একাউন্ট। কারণ অটো লগিন ফিচার বন্ধ না রাখলে সহজে তথ্য চুরি হয়ে বিপদের শংকা থেকে যায়। তাই নিরাপত্তার স্বার্থে এটি বন্ধ রাখুন।

ডিভাইস ট্র্যাকিং (Find My Device) অ্যাক্টিভ রাখা  


আরেকটি  সুন্দর অপশনের মধ্যে ডিভাইস ট্র্যাকিং সিস্টেম অপশন ( Find My Device )চালু রাখার চেষ্টা করুন। এতে করে আপনার মোবাইল হারিয়ে গেলে বা চুরি হয়ে গেলে সহজে লোকেট করে দূর থেকেও আপনার ডাটা মুছতে সহযোগিতা করবে। 

অপ্রয়োজনীয় পারমিশন অ্যাপ থেকে সরিয়ে দেওয়া  


অ্যাপ ইনস্টল করার সময় অনেকেই খেয়াল না করেই সব পারমিশন দিয়ে দেন। অপ্রয়োজনীয় পারমিশন অ্যাপ থেকে সরিয়ে দিলে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত থাকে এবং ফোনের নিরাপত্তাও বাড়ে।

মুঠোফোন নিরাপদ রাখলে কী কী উপকারিতা পাওয়া যায়?


মোবাইল নিরাপদ ব্যবহারের ক্ষেত্রে গুরুত্ব দেওয়া একটি বড় বিষয়। মুঠোফোনের নিরাপদ ব্যবহার নিয়ে সচেতনতা ও প্রয়োজন। এই সব কিছুর মাঝে যদি মুঠোফোনের ব্যবহার গুরত্ত্ব দিয়ে সচেতনতার সাথে নিরাপদ রাখি তাহলে অনেক উপকারিতা পাওয়া যায়। কারণ মোবাইল আমাদের ব্যক্তিগত জীবনের একটি বড় অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে সেহেতু অর্থনৈতিক, ব্যক্তিগত এবং সর্বোপরি মানব জীবন চলার একটি কারণ।  

ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত থাকে 


ব্যক্তিগত তথ্য যেহেতু আমাদের মোবাইলের মধ্যে সুরক্ষিত থাকে যেমন ছবি, অডিও, ভিডিও, কন্টাক্ট, ব্যাঙ্কিং এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এই সব কিছু থাকে সেহেতু এই সব  কিছু যদি হ্যাকারের কাছে পড়ে তাহলে বিপদ হতে পারে। তাই নিরাপত্তা নিশ্চিত করলে এই বিপদ থেকে উদ্বার হওয়া যাবে।  

অর্থনৈতিক জালিয়াতি থেকে রক্ষা 


এখনকার এই দিনে অনলাইন ব্যাঙ্কিং থেকে শুরু করে নানা রকম অর্থের লেনদেন আমরা মোবাইলের মাধ্যমে করে থাকি সেহেতু নিরাপত্তার দিক দিয়ে সচেতন হলে  আর্থিক জালিয়াতি থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। 

সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্ট হ্যাকিং প্রতিরোধ  


এই সময়ে বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়া হ্যাক করে ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করে প্রতারণা করার থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে যদি একটু সচেতনভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করে থাকি। 

পরিবার-পরিজন সম্পর্কেও সুরক্ষা নিশ্চিত


ব্যক্তিগত ভাবে পরিবারের কারো পার্সোনাল ছবি বা ভিডিও বার্তা করো হাতে পড়লে এবং অনেক সময় সন্মান হানি হয়ে থাকে। এই অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।  


তাই, মুঠোফোনের নিরাপত্তাকে সহজভাবে ধারণ না করে একটু সচেতন হওয়া খুবই প্রয়োজন। 

শিশুদের জন্য মোবাইল নিরাপত্তা কিভাবে নিশ্চিত করবেন?


নিত্যদিন আমাদের জীবনে এই মোবাইল ব্যবহার নিয়ে শিশুদের জন্যে খুবই যন্ত্রনা সহ্য করতে হয়। প্রায় শিশু এখন মোবাইলেই আসক্ত হয়ে পড়েছে। কিন্তু শিশুদের জন্যে মোবাইল নিরাপত্তা কিভাবে নিশ্চিত করা যায় আমরা একটু সেই দিকে নজর দেওয়ার চেষ্টা করবো। 


কারণ শিশুরা অনুপযুক্ত বিভিন্ন কন্টেন্ট এবং ভুয়া লিংকে ক্লিক করে হ্যাকারদের ফাঁদে পড়ে যায় তাহলে শিশুরা ব্যক্তিগত ও মানসিক ভাবে অনেক ঝঁকিতে পড়তে পারে। এইকারণে প্রত্যেক পিতামাতার কর্তব্য শিশুদের মোবাইল ব্যবহারে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।

প্যারেন্টাল কন্ট্রোল ব্যবহার  


এই প্যারেন্ট কন্ট্রোল ব্যবহার করা খুবই কার্যকরী একটি উপায়। আপনি চাইলে আপনার শিশু সন্তানদের নির্দিষ্ট অ্যাপ বা ওয়েবসাইট ব্লক করে দিতে পারেন। তার চেয়ে ও আপনার শিশুর মোবাইল হাতে নিয়ে কি কি দেখতে চাই বা ভালোবাসে তা পর্যবেক্ষণ করা।

নির্দিষ্ট অ্যাপ বা কনটেন্ট সীমাবদ্ধ করা  


কিছু বিশেষ পদ্বতির মধ্যে নির্দিষ্ট অ্যাপ বা কন্টেন্ট সীমাবদ্ধ করে দিতে পারবেন। এটি করতে হলে আপনাকে গুগল প্লে বা অ্যাপ স্টোরে গিয়ে বয়সভিত্তিক ফিল্টার নির্ধারণ করে দিয়ে উপযুক্ত কন্টেন্ট নির্ধারণ করে দিতে পারেন। 

স্ক্রিন টাইম নির্ধারণ করা  


আপনার শিশুর মোবাইল আসক্তি থেকে দূরে রাখতে আপনি চাইলে স্ক্রিন টাইম নির্ধারণ করে দিতে পারেন এতে করে আপনার শিশুর চোখের ক্ষতি ও ঘুমের ব্যাঘাত থেকে রক্ষা করতে পারবেন। এই কয়েকটি অভ্যাস গড়ে তুললেই শিশুর মোবাইল ব্যবহারে নিরাপত্তা অনেকটা বাড়ানো সম্ভব।  

মুঠোফোনের নিরাপদ ব্যবহারের গুরুত্ব নিয়ে মানুষের সবচেয়ে বেশি করা প্রশ্ন (FAQ)

মোবাইলে অ্যান্টিভাইরাস কি লাগবে ?

হ্যাঁ, অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহারের ফলে আপনার মুঠোফোনের ম্যালওয়্যার ভাইরাস এট্যাক করলে তাকে থেকে আপনার ফোন নিরাপদ থাকে।

কি করলে ফোন হ্যাক হওয়া থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে ?

খুব সহজে বলা যায় যে, অজানা অ্যাপ থেকে বিরত থাকলে ও স্ট্রং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করলে হ্যাকিং থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

যদি ফোন হারিয়ে যায়, তখন করণীয় কী ?

দ্রুত Find My Device চালু করে লোকেশন ট্র্যাক ও ডেটা রিমোটলি ডিলিট করতে হবে।

মুঠোফোনের নিরাপদ ব্যবহারের গুরুত্ব নিয়ে উপসংহার


পরিশেষে বলবো মুঠোফোনের নিরাপদ ব্যবহারের গুরুত্ব বিষয়ে অনেক কথা বলেছি । তাই স্মার্টলি স্মার্টভাবে মোবাইল ব্যবহার মানেই নিজের ও পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। তাই এখনই সচেতন হোন নিজের হাতের মুঠোফোন কে সুরক্ষিত রাখুন। আর হ্যা যদি আপনাদের আরো কিছু মোবাইল বিষয়ে জানার থাকে তাহলে আমাদের কে জানাতে ভুল করবেন না আমরা আপনাদের পাশেই আছি সর্বক্ষণ। ম্যাসেজ করুন এবং কমেন্ট করুন। 


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪