বর্তমান সময়ে মুঠোফোনের নিরাপদ ব্যবহারের গুরুত্ব

মুঠোফোনের নিরাপদ ব্যবহারের গুরুত্ব



সূচীপত্রঃমুঠোফোনের নিরাপদ ব্যবহারের গুরুত্ব নিয়ে বলতে হলে, দুই দিকে বিবেচনা করেই বলতে হয় । একটি হচ্ছে মুঠোফোনের নিরাপদের গুরুত্ব আরেকটি হল মুঠোফোন ব্যবহারকারীর গুরুত্ব । যে হারে হ্যাকিং বৃদ্ধি পাচ্ছে তার সাথে মানুষের চিন্তা চেতনার পরিবর্তন হচ্ছে সব পরিবর্তনের মূল হিসেবে মুঠোফোন কে ধরা যায় । আমরা এই আর্টিকেলে মুঠোফোনের নিরাপদ ব্যবহারের গুরুত্ব নিয়ে বিভিন্ন দিক আলোচনা করার চেষ্টা করবো ।যেমন

আমার পরিবারের মুঠোফোন কতটুকু নিরাপদ, মুঠোফোনের নিরাপদ ব্যবহার নিয়ে সচেতনতা, পরিবারের জন্য মুঠোফোন কতটুকু নিরাপদ, পরিবারের সদস্যরা মুঠোফোনের নিরাপত্তার জন্য কী কী পদক্ষেপ নিয়ে, মুঠোফোনের নিরাপদ ব্যবহারের দুটি উপায়, মুঠোফোনের নিরাপদ ব্যবহারের ১০টি কৌশল এবং মুঠোফোনের নিরাপদ ব্যবহারে মানুষের মনের গুরুত্ব নিয়ে ও ধারনা দেওয়ার চেষ্টা করবো তাই সাথেই থাকুন ।

মুঠোফোনের নিরাপদ ব্যবহারের গুরুত্ব

মোবাইল বা মুঠোফোনের নিরাপদ ব্যবহারের গুরুত্ব সম্পর্কে সবার জানা প্রয়োজন । কারন দিন দিন যে হারে প্রযুক্তির উপর মানুষ নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে সে হারে নিজের স্বাধীনতা থেকে শুরু করে ব্যবসা বানিজ্য এমনকি ব্যক্তিগত তথ্য পর্যন্ত অন্যের কাছে হস্তান্তর হয়ে যাচ্ছে ।

বর্তমান বিশ্বে মোবাইল নেই এমন কোন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল । শুধু মানুষ নয় অপ্রাপ্ত বয়সের ছেলেমেয়েদের হাতেও এখন মুঠোফোন শোভা পাচ্ছে হাতে হাতে । কিন্তু মুঠোফোনের নিরাপদ ব্যবহারের গুরুত্ব যদি না জানে তাহলেই ঘটছে বিপত্ত্বি ।

যেমন বর্তমানে আমাদের মুঠোফোনের নিরাপত্তাহীনতার কারনে অধিকার চলে যাচ্ছে একদল অসৎ ব্যাক্তির হাতে । যারা হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে বিভিন্ন হাইয়ার এবং মিডেল ক্লাসের মানুষের প্রাইভেসি চুরি করে ছল চাতুরির মাধ্যমে ফাঁদে ফেলছে ।

আবার কারো ব্যবসা বানিজ্যের গোপনীয়তা চুরি করে অর্থ আত্মসাতের ঘটনা শোনা যাচ্ছে হরহামেশা । এছাড়াও কারো গোপন ভিডিও কিংবা ঘরের ব্যক্তিগত তথ্য চুরির ঘটানাও ঘটছে ।তার সাথে মুঠোফোন ব্যবহারে নিজের ব্যক্তিসত্বা থেকে শুরু করে মনের নিম্নগামীতার কথাতো রয়েছে ।

এসব মিলিয়ে বর্তমান সময়ে মুঠোফোনের নিরাপদ ব্যবহারের গুরুত্ব রয়েছে অধিক । আমরা একটু সচেতন হলেই নিরাপদে আমাদের মোবাইল ব্যবহারে করতে পারি । সেক্ষেত্রে আমাদের সাথেই থাকুন আশা করি সুন্দর কিছু জানতে পারবেন ।

আমার পরিবারের মুঠোফোন কতটুকু নিরাপদ


মুঠোফোনের নিরাপদ ব্যবহারের গুরুত্ব হিসেবে প্রথমে চিন্তা করার দরকার যে, আমার পরিবারের মুঠোফোন কতটুকু নিরাপদ ? সেক্ষেত্রে পরিবারের মোবাইল কতটুকু নিরাপদ তা বুঝা যাবে কয়েকটি বিষয়ের উপর নির্ভর করেই ।

যেমন মুঠোফোনের নিরাপত্তা সেটিং এর উপর , অ্যাপ ব্যবহারের উপর এবং ইন্টারনেট ব্যবহারের উপর । যদি আমার পরিবারের মুঠোফোনে নিরাপত্তা সেটিং ঠিক না তাহলে বিপদ সন্নিকটে ।

আবার বিভিন্ন অ্যাপ ব্যবহারের মাধ্যমে ফোনের সকল তথ্য চলে যেতে পারে অন্যের নিয়ন্ত্রনে । র সাথে রয়েছে ইন্টারনেট ব্যবহারের অভ্যাস । যদি যত্রতত্র ইন্টারনেট বা ওয়াইফাই ব্যবহারের অভ্যাস থাকে তাহলেও মুঠোফোন ব্যবহারে বিপদ হতে পারে ।

মুঠোফোন নিরাপদ ব্যবহারে যে বিষয়গুলি লক্ষ্য রাখা জরুরি


  • পরিবারের মুঠোফোনের নিরাপত্তা সেটিং ঠিক করুন
  • শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন
  • অপ্রয়োজনীয় সফটওয়ার ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন
  • যেখানে সেখানে ফ্রি এবং অপরিচিত ওয়াইফাই ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন
  • অরিজিনাল চার্জার ব্যবহার করুন
  • অপারেটিং সিস্টেম ও সফটওয়ার আপডেট করুন প্রায় সময়
  • সোশ্যাল মিডিয়াগুলিতে টু ফ্যাক্টর অথন্টিকেশন চালু করুন

মুঠোফোনের নিরাপদ ব্যবহার নিয়ে সচেতনতা


মুঠোফোনের নিরাপদ ব্যবহার নিয়ে সচেতনতার বৃদ্ধির ক্ষেত্রে শুধু মুঠোফোনের নিরাপদ নয় সাথে নিজের শারীরিক ও মানসিক সচেতনতা ও বৃদ্ধি করা দরকার । কারন এতে করে ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা থাকবে এবং তার সাথেই ব্যক্তিগত মানসিকতার ও সুরক্ষা রক্ষা থাকবে।

পূর্বেই বলেছিলাম যে, মুঠোফোনের নিরাপদ ব্যবহারের গুরুত্বের মধ্যে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষা করার জন্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করা এবং তার সাথে শারীরিক ও মানসিক সচেতনতা বাড়িয়ে তুলা দরকার । সেক্ষেত্রে আমরা কিছু পদ্ধতি অনুসরন করে চলতে পারি ।

  • বেশিক্ষন মুঠোফোনের আলাপ থেকে বিরত থাকুন
  • বেশিক্ষন কথা বলার চেয়ে টেক্সট দিয়ে আলাপ করার অভ্যাস গঠন করুন
  • প্রয়োজন ছাড়া মোবাইলের ডাটা কানেকশান অথবা ওয়াইফাই কানেকশান বন্ধ রাখুন
  • হেডফোন দিয়ে কথা বলার অভ্যাস করুন
  • মুঠোফোনের নিরাপত্তা বিভাগের প্রয়োজনীয় সেটিং গুলি ঠিক করুন
  • মোবাইলের ফিঙ্গারপ্রিন্ট চালু রাখুন
  • যত্রতত্র ওয়াইফাই ব্যবহারে সচেতন হোন
  • আপনার শিশুর হাতে মোবাইল তুলে দিতে সচেতন হোন
  • মুঠোফোনের সফটওয়ার নিয়মিত বা সাপ্তাহিক ভাবে আপডেট করুন সাথে অপ্রয়োজনীয় অ্যাপস ব্যবহারে সচেতন হোন এতে করে নিজের ব্যক্তিগত তথ্য থেকে শুরু করে গোপনীয়তা ও রক্ষা থাকবে ।
  • ঘুমাতে যাওয়ার সময় মোবাইল ব্যবহার থেকে নিজেকে দূরে রাখুন ।
  • মুঠোফোনে থাকা ব্যক্তিগত সোশ্যাল মিডিয়াগুলির টু-ফ্যাক্টর অথন্টিকেশন চালু করে রাখুন
  • নিজের ব্যক্তিগত ডাটা সুরক্ষার্থে পেইড এন্টিভাইরাস ব্যবহার করুন

পরিবারের জন্য মুঠোফোন কতটুকু নিরাপদ


মুঠোফোনের নিরাপদ ব্যবহারের গুরুত্ব নিয়ে অনেক কিছু জানলেও পরিবারের জন্য মুঠোফোন কতটুকু নিরাপদ সেই বিষয়ে ভেবে দেখেছেন কি ? পরিবার হচ্ছে মানুষের খুবই দুর্বলতার একটি জায়গা ।

আর সেই জায়গার স্মার্টফোন বলেন বা মুঠোফোন অথবা মোবাইল বলেন যদি কোন কারনে অনিরাপদ বলে মনে করেন তাহলে সহসা হতে পারে বিরাট বিপত্তি । তার কারন সরূপ বলা যায় পরিবারের মোবাইলের দখলদারিত্ব বেশির ভাগ ছেলেমেয়ে অথবা ছোট সন্তানের কাছেই থাকে ।

এক্ষেত্রে সন্তানের অজানা কারনে যদি ব্যক্তিগত ডাটা ছবি কিংবা ভিডিও তথ্য অন্যের দখলে চলে যায় তাহলে বিপদের সম্মুখীন ও হতে পারে । আবার এও হতে পারে যে, আপনার পরিবারের প্রিয় সন্তান স্মার্টফোনের আসক্ততার কারনে নিম্নমুখী কোন কাজে জড়িয়ে পড়ছে ।

কারন বর্তমানে অনেক সন্তান দেখা যায় এই মুঠোফোনের কবলে পড়ে কুপথে চলে গেছে পিতা মাতার অজানেই । আবার অনেকে নিষিদ্ধ সাইট গুলিতে এন্ট্রি নিয়েছেন । আবার আপনার মোবাইলের নিরাপত্তার অভাবে আপনার পরিবারের সব কিছু কি অন্যের হাতে চলে যাচ্ছে কিনা সেই দিক বিবেচনা করার বিষয় রয়েছে ।

উপরোক্ত সব বিষয় বিবেচনা করলে দেখা যায়, প্রয়োজনের তাগিদে মুঠোফোন ব্যবহার কি অনিরাপদ হয়ে উঠছে ? প্রশ্ন আসতেই পারে । চলুন তাহলে দেখা যাক পরিবারের মুঠোফোন নিরাপদ রাখার ক্ষেত্রে কি কি উপায় অবলম্বন করা যায়।

  • পরিবারের মুঠোফোন নিরাপদ রাখার ক্ষেত্রে মুঠোফোনের নিরাপত্তা সেটিং সঠিকভাবে করে রাখুন ।
  • ব্যক্তিগত নেটওয়ার্ক সুরক্ষা রাখুন যেন অন্য কেউ ব্যবহার করতে না পারে বিশেষ করে ওয়াইফাই ।
  • আপনার সন্তান এডাল্ট কিছু দেখছে কিনা সেই দিকে একটু লক্ষ্য রাখুন ।
  • আপনার সোশাল মিডিয়াগুলিতে টু-ফ্যাক্টর অথন্টিকেশন চালু করে রাখুন ।
  • পরিবারের ব্যক্তিগত তথ্য যেমন ছবি বা ভিডিও যেন অন্য কেউ দেখতে না পারে বা এন্ট্রি নিতে না পারে সেক্ষেত্রে শক্ত পাসওয়ার্ড সেট করুন ।
  • অনিরাপদ ওয়াইফাই ব্যবহার থেকে দূরে থাকুন ।
  • অনিরাপদ অ্যাপস অথবা ফ্যাক লিংকে অথবা লোভনীয় কোন অস্লীল দৃশ্যতে ক্লিক করা থেকে বিরত থাকুন ।
  • পরিবারের সন্তাদের সাইবার বুলিং এবং অনিরাপদ বিষয়গুলি সম্পর্কে সচেতন করুন ।

মুঠোফোনের নিরাপদ ব্যবহারের দুটি উপায়


মুঠোফোনের নিরাপদ ব্যবহারের গুরুত্ব নিশ্চিত করতে হলে দুটি উপায় মেনে চলা বেশি প্রয়োজন এবং সাথে জরুরি । সেগুলি হল এক শক্তিশালী পাসওয়ার্ড সেট করা এবং অন্যটি হচ্ছে অজানা বা যেকোন লিংক বা অ্যাপসে ক্লিক না করা । এই দুই কারনে বিপদের সম্মুখীন বেশি হয়ে থাকে মানুষেরা ।

আপনার হাতের স্মার্টফোনটি সহজে অন্যের নিয়ন্ত্রনে চলে যাচ্ছে একটি মাত্র লিংক বা অ্যাপসে প্রবেশ করার মাধ্যমে । বর্তমানে মোবাইল হ্যাকাররা এই পদ্ধতিতে মুঠোফোনের এক্সেস নিয়ে নিচ্ছে এবং সাথে আপনার মোবাইল ফোনটি হয়ে যাচ্ছে অনিরাপদ ।

তাই আপনার মুঠোফোন নিরাপদে ব্যবহার করার ক্ষেত্রে কোন অজানা লোভনীয় ছবি বা ভিডিও সম্বলিত লিংকে ক্লিক করা থেকে বিরত থাকুন । এর সাথে অজানা কোন সফটওয়ার বা অ্যাপসে ক্লিক করা থেকে দূরে থাকুন এতে করে মোবাইল থাকবে সুরক্ষিত এবং নিরাপদ ।

তাছাড়াও মুঠোফোনের পাসওয়ার্ড শক্তপ্রোক্ত না হলে অন্যে কেউ আপনার ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করতে পারে । সে হিসেবে মোবাইলের পাসওয়ার্ড বা পিন বিশেষ করে ছয় সংখ্যার চেয়ে বেশি অংকের পিন ব্যবহার করলে আপনার মুঠোফোনের নিরাপত্তা বৃদ্ধি পাবে অনেকগুনে ।

মুঠোফোনের নিরাপদ ব্যবহারের ১০টি কৌশল


মুঠোফোনের নিরাপদ ব্যবহারের গুরুত্বের মধ্যে এই ১০টি কৌশলগুলি যদি মেনে চলেন তাহলে আপনার হাতের মোবাইল বা মুঠোফোনটি থাকবে নিরাপদ । সেই ক্ষেত্রে চলুন তাহলে জেনে আসি ১০টি কৌশল ।

  1. আপনার হাতের মুঠোফোনের নিরাপত্তা ভালোভাবে সেটিং করুন
  2. নিজের এবং সঠিক এম্পেয়ারের চার্জার ছাড়া অন্য কোন চার্জার দিয়ে চার্জ দেওয়া থেকে দূরে থাকুন
  3. আপনার মুঠোফোনের শক্তিশালী পাসওয়ার্ড সেট করুন অথবা ফিংগারপ্রিন্ট বা ফেইসলক করলে আরো ভালো ।
  4. মুঠোফোনের এন্টিভাইরাস অথবা ম্যালোয়ার থেকে রক্ষা পেতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিন
  5. সেলুলার ডাটা অথবা ওয়াইফাই অকারনে বন্ধ রাখুন
  6. অন্য কারো বা অপরিচিত ওয়াইফাই ব্যবহারে সতর্ক থাকুন
  7. অপ্রয়োজনীয় অ্যাপস ব্যবহারের থেকে দূরে থাকুন কেবল নির্দিষ্ট উৎস গ্যারান্টড থেকে অ্যাপস ডাউনলোড করুন
  8. অবাঞ্ছিত লিংকে ক্লিক করা থেকে বিরত থাকুন
  9. মুঠোফোনের অপারেটিং সিস্টেম এবং সফটওয়ার নিয়মিত আপডেট রাখুন
  10. ব্যক্তিগত তথ্য যেমন ( আইডি পাসওয়ার্ড অথবা ব্যাংক ) কারো কাছে শেয়ার থেকে বিরত থাকুন
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ ম্যালোয়ার এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার এই লিংকে পেয়ে যাবেন ।

মুঠোফোনের নিরাপদ ব্যবহারের গুরুত্ব নিয়ে মানুষের সবচেয়ে বেশি করা প্রশ্ন (FAQ)

মোবাইলে অ্যান্টিভাইরাস কি লাগবে ?

হ্যাঁ, অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহারের ফলে আপনার মুঠোফোনের ম্যালওয়্যার ভাইরাস এট্যাক করলে তাকে থেকে আপনার ফোন নিরাপদ থাকে।

কি করলে ফোন হ্যাক হওয়া থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে ?

খুব সহজে বলা যায় যে, অজানা অ্যাপ থেকে বিরত থাকলে ও স্ট্রং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করলে হ্যাকিং থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

যদি ফোন হারিয়ে যায়, তখন করণীয় কী ?

দ্রুত Find My Device চালু করে লোকেশন ট্র্যাক ও ডেটা রিমোটলি ডিলিট করতে হবে।

মুঠোফোনের নিরাপদ ব্যবহারের গুরুত্ব নিয়ে উপসংহার


পরিশেষে বলবো মুঠোফোনের নিরাপদ ব্যবহারের গুরুত্ব বিষয়ে অনেক কথা বলেছি । তাই পরিশেষে বলবো স্মার্টভাবে মোবাইল ব্যবহার মানেই নিজের ও পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। এখনই সচেতন হোন নিজের হাতের মুঠোফোন কে সুরক্ষিত রাখুন। আর হ্যা যদি আপনাদের আরো কিছু মোবাইল বিষয়ে জানার থাকে তাহলে আমাদের কে জানাতে ভুল করবেন না আমরা আপনাদের পাশেই আছি সর্বক্ষণ। ম্যাসেজ করুন এবং কমেন্ট করুন। 


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪