দাঁতের ক্যাপ খুলে গেলে করণীয় কী ? সহজ ও বিশেষ পরামর্শ
তাই দাঁত সম্পর্কে বিশদভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করবো, যেমন দাঁতের ক্যাপ খুলে গেলে করণীয়, দাঁতের ক্যাপ খুলে গেলে কি হয়, দাঁতের ক্যাপ খুলে গেলে ক্যাপযুক্ত দাঁত কি স্থায়ী হয়, দাঁতের ক্যাপ কিভাবে করা হয়, দাঁতের ক্যাপ কত প্রকার, দাঁতের ক্যাপ এর দাম কত, দাঁতের ক্যাপ কত দিন থাকে, দাঁতের ক্যাপ খোলার নিয়ম, দাঁতের ক্যাপ কোনটা ভালো এবং সর্বশেষ দাঁতে ক্যাপ লাগানোর পর কী করণীয় কথা । তাহলে আর দেরী করে লাভ কি চলুন এগিয়ে যায় ।
দাঁতের ক্যাপ খুলে গেলে কি হয়
দাঁতের ইনফেশন হতে পারে ।
দাঁতের উপর চাপ পড়তে পারে ।
দাঁতের শিরিশির ভাব অনুভব হয় ।
জিবানু এট্যাক করতে পারে ।
ঠান্ডা এবং গরম খাবারের দ্বারা ব্যথা অনুভব হতে পারে ।
দাঁতের ক্যাপ কত প্রকার এবং দাঁতের ক্যাপ কেন লাগায়
দাঁতের ক্যাপ কত প্রকার এই বিষয়ে বলার আগে দাঁতের ক্যাপ কেন লাগায় তা নিয়ে বলার চেষ্টা করি । সাধারনত যাদের দাঁত জন্মগত ভাবে ছোট অথবা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে কিংবা ক্যাভিটির ফলে দাঁতের ক্ষয় হয়েছে তারা খাদ্য চিবানোর জন্যে এবং মুখের সুন্দর্য্যের জন্যে দাঁতের ক্যাপ লাগিয়ে থাকে থাকে বা ক্রাউন লাগিয়ে থাকে ।
তবে দাঁতের ক্যাপ খুলে গেলে করণীয় নিয়ে যখন আলোচনা হচ্ছে সেহেতু দাঁতের ক্যাপ কত প্রকার আমরা একটু জেনে আসি । দাঁতের ক্যাপ হচ্ছে একপ্রকার দাঁতের টুপির মতই । যা আপনার ছোট দাঁতকে অপরুপ ভাবে আরেকটি দাঁতের মত ক্যাপ পরিয়ে দিয়ে থাকে । এই দাঁতের ক্যাপ বা ক্রাউন হচ্ছে তিন প্রকার ।
মেটাল ক্যাপ
পোরসেলিন ফিউজ টু মেটাল ক্যাপ
অল সিরামিক বা অল পোরসেলিন ক্যাপ
মেটাল ক্যাপ খুবই কমদামী এবং সহজে কালারের সাথে সামঞ্জস্যা কম হয় । তবে এই মেটাল ক্যাপ সাধারন মানুষেরা দামে কম বলে ব্যবহার করে থাকে ।
পোরসেলিন ফিউজ টু মেটাল ক্যাপ সাধারনত সব মানুষের জন্যে সামনের ও ভিতরের দাঁতের সাথে সামঞ্জস্যা পূর্ন এবং শক্ত খাবার চিবিয়ে খাওয়ার জন্যে খুবই উপযোগী । যা দেখতে অবিকল অন্য দাঁতের সাথে মিলে যায় এবং দেখতে সুন্দর । তবে মেটাল ক্যাপের থেকে এই পোরসেলিন ফিউজ টু মেটাল ক্যাপ একটু দামি ।
অল সিরামিক বা অল পোরসেলিন ক্যাপ খুবই দামী এবং সাধারন মানুষের নাগালের বাইরে তবে সম্ভ্রান্ত মানুষেরা এই ক্যাপগুলি ব্যবহার করে থাকে । কারন এই ক্যাপ খুবই শক্তিশালি শক্ত খাবার চিবিয়ে খাওয়ার জন্যে খুবই অনন্য । মুখের সুন্দর্য্যের জন্যে ও অনেকে দামী মানুষেরা ব্যবহার করে থাকে ।
দাঁতের ক্যাপ কিভাবে করা হয়
দাঁতের ক্যাপ হচ্ছে একধরনের নকল দাঁতের মত । দাঁতের ক্যাপ কিভাবে করা হয় এই আগ্রহ অনেকের মধ্যে দেখা যায় । তবে দাঁতের ক্যাপ খুলে গেলে করণীয় কি এই বিষয়ে জানার আগে দাঁতের ক্যাপ কিভাবে করা হয় সেই বিষয়টি একটু জেনে আসি চলুন ।
দাঁতের ক্যাপ সাধারনত দুই ধাপে করা হয় । প্রথমে যে দাঁতটি ক্যাপ পরানো হবে সেই দাঁতকে ভালো করে পরিস্কার করে অসাড় করে দেওয়া হয় । এরপর ভালো করে পরীক্ষা করে দেখা হয় কোন ইনফেকশন হয়েছে কিনা এবং যদি ইনফেকশন হয়ে থাকে তখন সেই সমস্যাগুলি সমাধান করে নেয় ।
যদি কোন ইনফেকশন না হয় তাহলে সেই দাঁতের জীবাণু মুক্ত করে দাঁতের একটি মাপ নিয়ে থাকে । তবে দাঁতের মাপ নেওয়ার পর ভালো করে সিমেন্ট লাগিয়ে দেয় যাতে করে ওই দাঁতকে কোন জীবনু ইনফেকশন করতে না পারে ।
একজন প্রযুক্তিবিদ দাঁতের মাপ অনুযায়ী আরএকটি নকল দাঁত ল্যাবরটরিতে বানিয়ে থাকবেন যা পরবর্তী ধাপে লাগিয়ে থাকে । যা দিয়ে অনায়াসে ভালো করে খাবার চিবিয়ে খেতে পারবেন । যদিও দাঁতের ক্যাপ পড়লে হয়ত অরিজিনালের মত অনুভব আপনি পাবেন না কিন্তু খাবার খেতে কোন অসুবিদা হবেনা ।
দাঁতের ক্যাপ এর দাম কত
দাঁতের ক্যাপের দাম কত এই জিজ্ঞাসা অনেকের মধ্যে দেখতে পাওয়া যায় । সাধারনত দাঁতের ক্যাপের দাম কত এই বিষয়টি জিজ্ঞাসার ব্যাপার আসে হচ্ছে, যখন কারো দাঁতের ক্যাপ পড়ানো জরুরি হয়ে পরে তখন ।
তবে শুধু দাঁতের ক্যাপ খুলে গেলে করণীয় বিষয়ে জানবো তা নয়, এর সাথে আমরা দাঁতের ক্যাপ এর দাম কত তা নিয়ে আপনাদের ধারনা দেওয়ার চেষ্টা করবো । দাঁতের ক্যাপের দাম নির্ধারন করবে আপনার দাঁতের ক্যাপের চাহিদা অনুযায়ী ।
কারন পূর্বে ও দাঁতের ক্যাপ কত প্রকার সেই টপিকে বলার চেষ্টা করেছি । যে প্রকারের দাঁতের ক্যাপ আপনি পছন্দ করবেন সে অনুযায়ী দাঁতের ক্যাপের দাম নির্ধারন হবে এবং যদিও দাঁতের ক্যাপ লাগানোর একটা ফি আছে ক্যাপের দামের সাথে ।
তিন ধরনের দাঁতের ক্যাপের কথা আমরা বলেছি । মেটাল ক্যাপ, পোরসেলিন ফিউজ টু মেটাল ক্যাপ এবং অল সিরামিক বা অল পোরসেলিন ক্যাপ । এই ক্যাপ দামের সাথে কিছু বিষয় লক্ষ্য করা দরকার । যেমন দাঁতের ক্যাপ লাগানোর সাথে কেমন ডেন্টিসের কাছে ক্যাপ লাগাবেন এবং কি কি ম্যাটেরিয়েল প্রয়োজন তা আপনার উপর নির্ভর করবে আপনি কেমন লাগাবেন ।
তবে আমরা দাঁতের ক্যাপের দাম সম্পর্কে একদম একটা ধারনা দেওয়ার চেষ্টা করবো যে, সাধারনত ১৫ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৩৫ হাজার টাকা পর্যন্ত একটি দাঁতের ক্যাপ লাগাতে দাম পড়তে পারে ।
দাঁতের ক্যাপ কত দিন থাকে
দাঁতের ক্যাপ খুলে গেলে করণীয় কি এই নিয়ে আমরা যাত্রা শুরু করলেও দাঁতের ক্যাপ লাগানোর পর কতদিন থাকে এই ব্যাপার ও জানার রয়েছে । দাঁতের ক্যাপ কতদিন থাকে তা নির্ভর করে আপনি কত ভালো ডেন্টিসের কাছে দাঁতের ক্যাপ লাগিয়েছেন এবং কত টাকা ব্যয় করেছেন কি ম্যাটেরিয়েল দিয়ে আপনার দাঁতের ক্যাপ লাগিয়েছে ডেন্টিস ।
এই সব কিছুর উপর নির্ভর করে দাঁতের ক্যাপ কত দিন থাকে তা ভাবার বিষয় । তবে দাঁতের ক্যাপ সাধারনত কত দিন থাকে তার একটি ধারনা দেওয়ার চেষ্টা করবো । একটি দাঁতের ক্যাপ পরালে তা স্বাভাবিকভাবে ৫ থেকে ১৫ বছর পর্যন্ত স্থায়ী হয়ে থাকে ।
তবে বিভিন্ন দুর্ঘটনার কারনেও দাঁতের ক্যাপ খুলে যেতে পারে । স্বাভাবিকভাবে কিছু বিষোয় লক্ষ্য করলে দেখা যায় যদি শক্ত খাবার খাওয়া থেকে দাঁতকে বাঁচিয়ে রাখতে পারেন তাহলে অনেকদিন ধরে দাঁতের ক্যাপ স্থায়ী হতে পারে ।
এইক্ষেত্রে দাঁতের যদি আঠা কমে যায় বা ছুটে যায় তাহলে পরবর্তি ডেন্টিসের কাছে গিয়ে আঠা লাগিয়ে আসতে পারেন । এতে করে দাঁতের ক্ষমতা ও স্থায়ীত্ব আরো বেড়ে যায় ।
দাঁতের ক্যাপ কোনটা ভালো
দাঁতের ক্যাপ কোনটা ভালো এই বিষয়টি খুবই জরুরি এবং প্রয়োজনীয় বলে মনে করা হয় । আমাদের দাঁতের সমস্যা হলে যখন দাঁতের ক্যাপ পরা খুবই জরুরি হয় তখন এই প্রশ্নটি এসে যায়, যদিও অনেকের সামর্থের দিক বিবেচনা করে এই প্রশ্ন চলে আসে ।
দাঁতের ক্যাপ কোনটি ভালো এই বিষয়ে দাঁতের ক্যাপ কতপ্রকার এই টপিকের উপর আমরা বলেছি পুর্বে। দাঁতের ক্যাপ সাধারনত তিন প্রকার যথা,
মেটাল ক্যাপ
পোরসেলিন ফিউজ টু মেটাল ক্যাপ
অল সিরামিক বা অল পোরসেলিন ক্যাপ
এই তিন প্রকার দাঁতের মধ্যে সবকটি ক্যাপই ভালো তবে অন্য দাঁতের কালার সাথে মিলে এবং শক্ত ও মজবুত হিসেবে অল সিরামিক বা অল পোরসেলিন ক্যাপ খুবই ভালো এবং উন্নত যদিও এটি খুবই দামী ।
তবে পোরসেলিন ফিউজ টু মেটাল ক্যাপটি ব্যবহার করতে পারেন এটি সাধারন মানুষেরা এবং ধনী লোকেদের জন্যে খুবই ভালো বলে বিবেচনা করা হয় ।
দাঁতের ক্যাপ খোলার নিয়ম
দাঁতের ক্যাপ খুলে গেলে করণীয়ের মধ্যে দাঁতের ক্যাপ খোলার নিয়ম ও একটি জরুরি বিষয় । এটি জানা থাকলে নিজে নিজে ক্যাপ খুলতে যাওয়ার বিষয়টি নিয়ে একটু সতর্কতা অবলম্বন করা যায় ।
দাঁতের ক্যাপ খোলা একটি জটিল বিষয় এবং এটি শুধু একজন দন্ত বিশেষজ্ঞের দ্বারা করা দরকার । কারন দাঁতের ক্যাপ খোলার নিয়ম বা নির্দিষ্ট কিছু পদ্বতি রয়েছে । তা নাহলে নিজে নিজে দাঁতের ক্যাপ খোলা অসম্ভব এবং বিপদ্গ্রস্থ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি । নিচে দাঁতের ক্যাপ খোলার নিয়ম সমূহ নিচে দেওয়া হলো ।
প্রথমে ডেন্টিস দাঁতের ক্যাপ খোলার জন্যে এবং দাঁতের ব্যথা নিরাময়ের জন্যে দাঁতের চারপাশে অসাড় করে দেবেন বা এনেস্থেশিয়া দেবেন ।
সহজে খোলার জন্যে দাঁতের ক্যাপটিকে প্রান্তের দিকে ভালো করে পরিষ্কার করবেন
ডেন্টিসের বিশেষ যন্ত্র দিয়ে দাঁতের ক্যাপকে সযত্নে খোলা হয়
দাঁতকে পরীক্ষা করে দেখবেন যেন কোন ইনফেকশন হয়েছে কিনা নিশ্চিত হবেন
এরপর যদি খোলে ফেলা ক্যাপটি ব্যবহার যোগ্য হয় সেক্ষেত্রে মেরামতের ব্যবস্থা করা হয় অথবা নতুন ক্যাপ পরানোর জন্যে ব্যবস্থা নেওয়া হয়
দাঁতের ক্যাপ খুলে গেলে ক্যাপযুক্ত দাঁত কি স্থায়ী হয়?
অনেকে মনে করেন যে, দাঁত ক্যাপ যদি খুলে যায় তাহলে ক্যাপ পরানো দাঁত স্থায়ী নাও হতে পারে । এইসব কিছু দাঁতের ক্যাপ খুলে গেলে করণীয়ের মধ্যে পড়ে । তবে মনে রাখতে হবে যে, দাঁতের সাথে আর ক্যাপের সাথে সম্পর্ক আলাদা । দাঁতকে পরিপূর্ন রুপ দিতেই ক্যাপের ব্যবস্থা নেওয়া হয় ।
এই পদ্ধতি দাঁতকে একটি টুপি পরানোর মত । যখন দীর্ঘদিন ধরে দাঁতের উপর ক্যাপের ব্যবহার হয়ে আসছে এক্ষেত্রে দাঁতের ক্যাপ খুলে গেলে ক্যাপযুক্ত দাঁত স্থায়ী নাও হতে পারে । কারন ক্যাপ খুলে গেলে দাঁতের স্থায়ী কাঠামো ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে এবং বিপদের সম্মুখীন হতে পারেন ।
দাঁতে ক্যাপ লাগানোর পর কী করণীয়?
দাঁতের ক্যাপ খুলে গেলে করণীয় কি নিয়ে আমরা কথা বললেও, দাঁতের ক্যাপ লাগানোর পর করণীয় কি সেই বিষয়ে একটু জানার দরকার । কারন দাঁতের ক্যাপ খোলার আগে, লাগানোর পরে করণীয়ের উপর নির্ভর করবে দাঁতের ক্যাপ খুলবে কিনা ?
দাঁতের ক্যাপ লাগানোর পর ও অনেক কিছু করনীয় থাকে। আমরা নিচে লিষ্ট আকারে বলার চেষ্টা করলাম ।
দাঁতের ক্যাপ লাগানোর পর প্রথম কাজ হচ্ছে যে ডাক্তার আপনার ক্যাপ লাগিয়েছে তার পরামর্শগুলি সঠিকভাবে পালন করা
খাবার পর সঠিক সময়ে ব্রাশ এবং ফ্লস করা
দাঁতের ক্যাপের উপর আঘাত না আসে মত শক্ত খাবার এড়িয়ে চলা
দাঁতের ক্যাপের আশে পাশে কোন খাবার লেগে না থাকে মত লবন পানি দিয়ে কুল কুচি করা
দাঁতের ক্যাপ লাগানোর পর কিছুদিন পর্যন্ত নরম খাবার গ্রহন করা
নিয়মিত ডেন্টিসের সাথে যোগাযোগ করা
দাঁতের ক্যাপ খুলে গেলে করণীয় কী?
দাঁতের ক্যাপ খুলে গেলে প্রথমেই ঘাবড়ানোর তেমন কিছু নেই। খাবার খাওয়ার সময় দাঁতের ক্যাপ দুর্ঘটনা বসত খুলে যেতেই পারে, হওয়াটা স্বাভাবিক। অনেকেই এই সময় ভয় পেয়ে যায়। দাঁতের ক্যাপ খুলে গেলে এই সময়ে সবার আগে ঠান্ডা মাথায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রন করুন ।
যেমন আগে খুলে যাওয়া ক্যাপটি যত্নসহকারে সংগ্রহ করুন । যদি আলগা হয়ে যাওয়া দাঁতের ক্যাপটি যদি ক্ষতি না হয় তাহলে দাঁতের ডাক্তার সেটিকে পুনরায় লাগাতে পারবেন ।
পরের ধাপে আপনি আপনার দাঁতকে যত্ন করুন যাতে করে কোন ময়লা বা ব্যাকটেরিয়ার আবির্ভাব না ঘটে। সেক্ষেত্রে বিশেষভাবে নজর রাখুন এবং নরম ব্রাশ দিয়ে দাঁত পরিষ্কার করে ফেলুন।
তবে মনে রাখতে হবে, ক্যাপ খোলা দাঁত দিয়ে কোন প্রকারের শক্ত খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। এতে করে দাঁতের অভ্যন্তরে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আর ঠান্ডা কিংবা গরম পানি এড়িয়ে চলুন।
এমতাবস্থায় যদি দাঁতে কোন প্রকার ব্যথার অনুভূতি হয় তাহলে, ডাক্তারের পরামর্শন অনুযায়ী পেইনকিলার নেওয়া যেতে পারে। তবে মনে রাখবেন নিজে কখনো খুলে যাওয়া ক্যাপ লাগাতে যাবেন না এতে করে দাঁতের আরো বেশি ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়।
তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো, যত দ্রুত সম্ভব একজন ডেন্টিস্টের কাছে শরণাপন্ন হওয়া। আর যদি সময়মত চিকিৎসা না নেওয়া হয় তাহলে আরো বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে। তাই দাঁতের ক্যাপ খুলে গেলে প্রথম করণীয় হলো সচেতনভাবে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া।
দাঁতের ক্যাপ খুলে গেলে করণীয় নিয়ে লেখকের শেষ বার্তা
"দাঁতের ক্যাপ খুলে গেলে করণীয়" সম্পর্কে আমরা অনেক তথ্যবহুল বার্তা দেওয়ার চেষ্টা করেছি যেন আমাদের প্রিয় পাঠক বন্ধুরা পড়ে একটা ভালো প্রকারের ম্যাসেজ পাই। এর পরেও যদি জানার থাকে তাহলে আমাদেরকে জানাতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ সাথেই থাকুন , ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন দাঁতের পরিচর্যা নিন এবং নিজেকে ভালোবাসুন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url