নবজাতকের ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল এবং গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল

নবজাতকের ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল

সূচীপত্রঃনবজাতকের ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল- ডায়াবেটিস আমাদের জীবনে খুব চেনা পরিচিত একটি রোগ । যা শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ পর্যন্ত সব বয়েসের মানুষের মধ্যে লক্ষ্য করা যায়। কিন্তু অনেকে জানেনা যে ছয়মাসের নিচে নবজাতকের মধ্যেও এই ডায়াবেটিস পরিলক্ষিত হয়। হ্যা আমরা আজকে নবজাতকের ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল সেই বিষয় সম্পর্কে জানবো বন্ধুরা ।

চলুন তাহলে আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যায়। সেই সাথে ডায়াবেটিস এর আরো অনেক কিছু সম্পর্কে বলার চেষ্টা করবো। যেমন খালি পেটে ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল বা ভরা পেটে ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল। ইত্যাদি ডায়াবেটিস সম্পর্কে অজানা কে জানার  চেষ্টায় সময় দিব ।  

নবজাতকের সুগার কমে গেলে

সাধারণ মানুষের মধ্যে আমরা যেভাবে সুগার কমে গেলে বা ডায়াবেটিস কমে গেলে বুজতে পারি সেইভাবে আমরা নবজাতকের বেলায় সুগার কমে গেলে অনেকক্ষেত্রে বুজতে পারে না । তাই নবজাতকের সুগার কমে গেলে কিভাবে বুজব। কিভাবে নবজাতকের সুগার কমে গেলে কি করণীয় সে বিষয় নিয়ে আলোচনার চেষ্টা করবো। 


নবজাতকের সুগার কমে গেলে অনেকক্ষেত্রে বুজা যায় না। আবার অনেকের মধ্যে লক্ষণীয় কিছু বিষয় থাকে। তারমধ্যে যা কিছু লক্ষণীয় বিষয় সেগুলি হলো

  • নবজাতকের মধ্যে নিস্তেজ ভাব দেখা যাবে। 
  • শিশুর মধ্যে হাতে পায়ে কাঁপুনির ভাব লক্ষ্য করা যাবে। 
  • অনেক সময় খিঁচুনি ও দেখা যায়। 
  • সবসময় কান্না করতে দেখা যাবে। 
  • বমি হওয়ার সম্ভবনা থাকে এবং স্বাস নিতে কষ্ট হবে।   

এই সমস্ত উপস্বর্গ গুলি নবজাতকের সুগার কমে গেলে দেখা যায়। তাই সতর্ক থাকাটা খুবই জরুরি সেই সময়। যেহেতু নবজাতক শিশু কথা বলতে পারে না।

নবজাতকের সুগার কমে যাওয়ার  লক্ষণ বা উপস্বর্গ দেখা দিলে করণীয় 

যদি সে সময় নবজাতক শিশু মায়ের দুধ খাওয়ার মত সামৰ্থ থাকে দেরি না করে তাড়াতাড়ি বুকের দুঃখ খেতে দেওয়া জরুরি। 

খুব শিগ্রই একজন নবজাতক ও শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের শরণাপন্ন হাওয়া জরুরি। কারণ সে সময় তার সুগার লেভেল মনিটরিং করে যথা সাধ্য সেই রকম চিকিৎসার ব্যবস্থা করা ।

নবজাতকের ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল

নবজাতকের ডায়াবেটিস সম্পর্কে অনেকের জানার আগ্রহ থাকে যে নবজাতকের ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল বলে । আবার নবজাতকের ছেয়ে বেশি বয়স্ক দের বেলায় কত হওয়া দরকার । সেই ক্ষেত্রে আমরা বলার চেস্টা করছি কোন বয়সের ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল থাকে ।

১ - ১২ বছরের মধ্যে সুগার বা ডায়াবেটিসের নরমাল পয়েন্ট হচ্ছে ৮০-১৮০ ml/dl এর মধ্যে ।
১২-১৯ বছরের মধ্যে সুগার বা ডায়াবেটিসের নরমাল পয়েন্ট হচ্ছে ৭০-১৫০ ml/dl এর মধ্যে ।
২০ বছরের উপরে সুগার বা ডায়াবেটিসের নরমাল পয়েন্ট হচ্ছে ১০০ ml/dl এর নিচে থাকায় উত্তম ।

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল

স্বাভাবিক ভাবে আমাদের মানব দেহ একটি ডায়াবেটিস বা সুগার লেভেল মেনে কাজ করে। কিন্তু আপনি জানেন কি গর্ভবস্থায় ডায়াবেটিস হলে তার ও একটি সুগার লেভেল মেইনটেইন করে চলতে হয়। আর না হলে ঘটে বিপত্তি এবং নানা রকমের জটিলতা


নবজাতকের ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল

এখানে সুগার লেবেল বলতে রক্তে গ্লুকোজের পরিমান এর কথা বলা হয়েছে। ডায়াবেটিস দুইভাবে চেক করতে হয়। একটি খালি পেটে ডায়াবেটিস পরীক্ষা আরেকটি হচ্ছে ভরা পেটে বা খাওয়ার দুই ঘন্টা পর। একজন গর্ভবতী মায়ের ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল বলা হয়। আসুন তা জানি। 


গর্ভবস্থায় একজন মেয়ের ডায়াবেটিস খালি পেটে নরমাল হলো ৪.৫ বা ৫ মিলিমোল হতে হবে সর্বোচ্চ ৫.৫ পর্যন্ত হলেও তা নরমাল বলে গণনা করে থাকে। আর ভরা পেটে দুই ঘন্টা পর পরিমাপ করলে তা থাকতে হয় ৫ মিলিমোল থেকে ৬ মিলিমোল ।

খালি পেটে ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল

মানুষের শরীরে এই ডায়াবেটিস একটি নরমাল লেবেলে চলে। দুইভাবে এই ডায়াবেটিস চিকিৎসকেরা নির্ণয় করে।  একটি হচ্ছে খালি পেটে  আরেকটি হচ্ছে ভরা পেটে খাওয়ার দুইঘন্টা পর ।


এই ভাবে নির্ণয় করলে FSB - Fasting Blood  Sugar খালি পেটে ডায়াবেটিস নরমাল থাকে হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ এর ভিতরে। এই লেবেলের ভিতরে সব মানুষের মধ্যে ডায়াবেটিস থাকে। আর এর চেয়ে যদি কমে যায় বা কমে যেতে যেতে একদম শূন্যের আসে পাশে চলে আসে তাহলে তাকে সুগার নিল হয়ে যাওয়া বলে ।


এইভাবে সুগার লেবেল বা ডায়াবেটিস লেবেল কমে গেলে কিছুটা উদ্রেক এর কারণ থাকে। তাই সাবধানে ডায়াবেটিস রোগীদের লেবেল দেখে শুনে চলা উচিত।  

ভরা পেটে ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল 

ডায়াবেটিস সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ডায়াবেটিস বিষয়ে সমস্ত ত্রুটি বা সমস্যা গুলি তুলে ধরার চেষ্টা করবো। উপরের টপিকে আমরা বলেছি খালি পেটে ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল বলে। এবার বলবো ভরা পেটে ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল ।


নবজাতকের ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল

খালি পেটে যেমন ৮০ থেকে ১০০ এর ভিতরে থাকলে কোনো সমস্যা নেই আবার ঠিক তেমন করে ভরা পেটে মানে খাওয়ার দুই ঘন্টা পর ও ডায়াবেটিস পরিমাপ করতে হয়। অর্থাৎ ভরা পেটে ডায়াবেটিস ব্লাড সুগারের মাত্রা ১৪০ এর আশেপাশে থাকলে তাকে ভরা পেটে ডায়াবেটিস নরমাল বলে। 


এর থেকে যদি বেশি বেড়ে যায় তাহলে কিছু পদক্ষেপ রয়েছে নরমাল করার ক্ষেত্রে।  সেই বিষয়ে আমরা আরো আলোচনা করবো ডায়াবেটিস বেড়ে গেলে কি করা যায় বা কি ঔষধ সেবন করা যায় বা ডায়াবেটিস কত হলে ঔষধ খেতে হয় ।    

ডায়াবেটিস কত হলে ঔষধ খেতে হয় 

ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল লেভেল বলে আশা করি আপনারা ইতিমধ্যে জেনে গেছেন। আসলে নরমাল থেকে কতটুক উপরে গেলে বা কমে গেলে ডায়াবেটিস বলে এবং ঔষধ খেতে হয় । 
নবজাতকের ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল

দেখুন আমরা যা বলার জন্যে চেষ্টা করছি তা হলো  প্রত্যেক মানুষের মধ্যে এই রক্তের ব্লাড সুগার এর পরিমান একটি নির্দিষ্ট লেবেল চলে। খালি পেটে ৪.৫ মিলিমোল থেকে ৫.৫ মিলিমোল এর ভিতরে থাকলে নরমাল বলে আবার ভরা পেটে অর্থাৎ খাওয়ার দুই ঘন্টা পর ৫ থেকে ৬ মিলিমোল এর ভিতরে থাকলে তাকে নরমাল বলে । 

এই লেবেল সমস্থ প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের মধ্যে থাকে। কিন্তু কত বেশি বা কম হলে থাকে ডায়াবেটিস বলে। বা ডায়াবেটিস কত হলে ঔষধ খেতে হয়। ৫.৫ মিলিমোল এর উপরে চলে গিয়ে যদি ৭.৫ এর বেশি হয়ে যায় তাহলে তাকে ডায়াবেটিস বলে ধরা হয় ।  


আবার ভরা পেটে যদি ৮ থেকে উপরে চলে যায় তাহলে ও থাকে ডায়াবেটিস বলে ধরে নেই। এই সময় ঔষধ খেতে হবে তবে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী। আশা করি এবার বুজতে পারছেন কখন আপনার ডায়াবেটিস কত হলে ঔষধ খেতে হয় । 

ডায়াবেটিস এর সর্বোচ্চ মাত্রা কত

ডায়াবেটিসের মাত্রা সম্পর্কে আমরা উপরুক্ত টপিকে আলোচনা করেছি। এবার আলোচনা করবো ডায়াবেটিসের সর্বোচ্চ মাত্রা কত এই সম্পর্কে। আপনি জানেন কি ডায়াবেটিসের নরমাল পয়েন্ট এর চেয়ে কম বা বেশি হয়ে হয়ে গেলে তাকে ডায়াবেটিস বলে তাছাড়া নই। 


ডায়াবেটিসের নরমাল পয়েন্টের উপরে অনেক মানুষের মধ্যে বিদ্যমান। তারা স্থায়ী ডায়াবেটিস রোগে ভুগে। এতক্ষনে হয়ত জেনেছেন যে দুইভাবে ভাগ করা হয়েছে ডায়াবেটিসকে। 


খালি পেটে ৭ পয়েন্টের উপরে চলে গেলে তাকে সর্বোচ্চ মাতার বলে আবার ভরা পেটে ১১ পয়েন্টের উপরে চলে গেলে তাকে সর্বোচ্চ মাত্রা বলে ডায়াবেটিসের । 

ডায়াবেটিস কত বছর বয়সে হয় 

এখানে আমরা একটা বিষয় তুলে ধরার চেষ্টা করবো যে মানুষের মধ্যে ডায়াবেটিস মানে হলো। একটা এক লিটার পরিমান বিশুদ্ধ পানির বোতল যেমন তেমন করে একজন মানুষের মধ্যে ধারণা করা যায় এক বোতল পরিমান ইন্সুলিন আপনি জন্মের পর থেকে পেয়েছেন । 


কিন্তু নানা কারণে আমাদের অসঙ্গতি চলা ফেরা বা অনিয়মিত খাওয়া দাওয়ার মাধ্যেম এই ইন্সুলিনর ঘাটতি হয় বা নষ্ঠ হয়ে যায়। তখন আমাদের প্রাপ্ত বয়স্ক মানে পঞ্চাশ উর্ধে মানুষের মধ্যে ডায়াবেটিস দেখা দেয়। তবে অন্য কারণে ও হয়ে থাকে। তবে বেশিরভাগ এলকোহল জাতীয় খাবারের জন্যে ও আমাদের শরীরে ইন্সুলিন নষ্ট হয় । 


প্রথম ধাপে ৩০ বছরের নিচে যারা আছে তাদের মধ্যে ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। আবার দ্বিতীয় ধাপে ৫০ বছরের উর্ধে মানুষের মধ্যে ইন্সুলিন জাতীয় ঘাটতির কারণে ডায়াবেটিস হয়ে থাকে । 

বাচ্চাদের ডায়াবেটিস এর লক্ষণ

ডায়াবেটিস  শুধু প্রাপ্ত বা বয়স্ক মানুষের মধ্যে হয় না পর্যন্তু বাচ্চাদের ডায়াবেটিস হয়ে থাকে এবং বাচ্চাদের ডায়াবেটিস এর লক্ষণ সমূহ পরিলক্ষিত হয়। চলুন তাহলে একটু আলোচনা করি বাচ্চাদের ডায়াবেটিস সম্পর্কে। 


ডায়াবেটিস এর ধাপ ৩ ভাগে বিভক্ত করেছে চিকিৎসা বিজ্ঞানে। 

টাইপ ১ : ১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে । 

টাইপ ২ : ৩১ বছর থেকে ৫০ বছরের মধ্যে। 

টাইপ ৩ :   ৫০ বছরের উপরে। 


এখানে টাইপ ১ পর্যায়ে যারা পড়েছে তাদের মধ্যে ২ থেকে ১০ বা ১২ বছরের মধ্যে কিছু জেনেটিক সমস্যার কারণে বাচ্চাদের ডায়াবাটিস হয়ে থাকে। এদের লক্ষণগুলি হলো। 

  • ওজন কম থাকা 
  • খাওয়ার পর ও ওজন বৃদ্ধি না হাওয়া। 
  • ঘন ঘন মূত্রত্যাগ
  • অতিরিক্ত খুদা পরিলক্ষিত হাওয়া 
  • মেজাজ খিটখিটে থাকা
  • তৃষ্ণা বেশি পাওয়া
  • এবং স্বাস কষ্টের মত লক্ষণ গুলি দেখা দেয়। 

এই সমস্ত বাচ্চাদের ডায়াবেটিস রোগ হয় হচ্ছে বাচ্চার শরীরে ইন্সুলিন উৎপন্ন হয় না। এক্ষেত্রে তাদের কে ইনজেকশনের মাধ্যমে ইন্সুলিন ইনজেক্ট করতে হয় বা শরীরে ইন্সুলিনের ঘাটতি পূরণ করতে হয়। 

ঘরোয়া ভাবে দ্রুত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন করার উপায়

নবজাতকের ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল এই টপিকের ভিত্তি করে আমরা অনেকদূর চলে আসছি। এই পর্যন্ত আমরা দেখেছি নবজাতক থেকে শুরু করে বয়স্ক ব্যক্তির ডায়াবেটিস সম্পর্কে অনেক আলোচন করেছি । 

এবার আসলাম দ্রুত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন করার উপায় নিয়ে কথা বলার জন্যে। ডায়াবেটিস প্রত্যেক মানুষের মধ্যে কম বেশি লক্ষ্য করা যায়। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে এই ডায়াবেটিস যদি বেশি হয়ে সর্বোচ্চ মাত্রায় চলে যায়। দ্রুত কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারি । 


অধিকাংশ মানুষের মধ্যে দেখা যায় সুগার শূন্যে নেমে যায় হটাৎ করে। আবার দেখা যায় অনেকের মধ্যে ডায়াবেটিস বেশি বেড়ে যায়। তাদের জন্যে কিছু করণীয় রয়েছে।  তারমধ্যে যাদের হটাৎ করে ডায়াবেটিস কমে যায়। তাদের ক্ষেত্রে তৎক্ষণাৎ একটি মিষ্টি বা মিষ্টি চকোলেট অথবা চিনি খাইয়ে দেওয়ার ।

  • প্রতিদিন হাটতে হবে খুদা বাড়ানোর জন্যে ।  
  • শর্করার পরিমান কমাতে হলুদ খেতে পারেন । 
  • শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা বৃদ্ধি করতে মেথি খেতে পারেন । 
  • গ্লুকোজের মাত্রা কমাতে টাইপ ২ ডায়াবেটিস রোগীরা আদা সেবন করতে পারেন । 
  • রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে দারুচিনি খেতে পারেন । 
  • গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখতে তেজপাতার গুড়ি করে খেতে পারেন নিয়মিত । 
  • শাক সবজি এবং চর্বি বিহীন খাবার খাওয়া দরকার । 
  • মিষ্টি জাতীয় পানি যেমন সফ্ট ড্রিঙ্কস এড়িয়ে চলুন । 

শরীরে ডায়াবেটিস বাসা বেঁধেছে কোন ধরনের লক্ষণ দেখে বুঝবেন

আমাদের মধ্যে অনেক রকম লক্ষন দেখলে আমরা সহজেই বুজতে পারি আমাদের মধ্যে ডায়াবেটস হয়েছে । তার জন্যে ডাক্তারের কাছে যাওয়ার প্রয়োজন লাগেনা । যদি নিম্নোক্ত সমস্যা গুলি আপনি দেখে থাকেন তাহলে খুব তাড়াতাড়ি ডাক্তারের কাছে চিকিৎসার জন্যে যেতে পারেন ।


বেশি বেশি প্রস্রাব হলে বা মুত্রত্যাগ হলে এবং সাথে ফেনা ফেনা দেখা গেলে ।

খাওয়ার পর ও বার বার খুদা লাগলে ।

পানি পান করার পর তেস্টা না মিটলে ।

অল্পতেই ক্লান্ত লাগলে ।

কোন জায়গায় ক্ষত হলে বা কেটে গেলে তাড়াতাড়ি না শুকালে ।

যৌনাঙ্গে অকারনে ইনফেশন হলে ।

ত্বকের উপর দাগ হওয়া ।


উপরোক্ত লক্ষন গুলিই মানুষের মধ্যে দেখা দিলে মনে করবেন আপনার ডায়াবেটিস রয়েছে । এতে করে আপনার চিকিৎসকের কাছে যাওয়া খুব জরুরি হয়ে পড়বে । 

লেখকের শেষ কথা নবজাতকের ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল


নবজাতকের ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল এবং এর সাথে আমরা বলার চেষ্টা করেছি ডায়াবেটিসের আদ্যেপান্ত সম্পর্কে ।তবে আমাদের এই আর্টিকেল যাদের কাছে পৌঁছেছে তাদের মধ্যে আশা করি আর ডায়াবেটিস সম্পর্কে কোন সমস্যা হবে না । তাই নিজে সতর্কতার সহিত চলুন এবং অন্যকে সহজোগিতা করুন সুস্থ ভাবে চলার জন্যে । ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন ।নিজের খেয়াল রাখবেন । 

অনরবত জিজ্ঞাসা (FAQ)


ডায়াবেটিস এর স্বাভাবিক মাত্রা কত ?
ডায়াবেটিস বলতে যখন মানুষের সুগার লেবেল নির্দিষ্ট লেবেল ক্রস করবে তখন থাকে ডায়াবেটিস বলে । আর ডায়াবেটিসের স্বাভাবিক মাত্রা হচ্ছে খালি পেটে ৪.৫ মিলিমোল থেকে ৫.৫ মিলিমোল পর্যন্ত
ভরা পেটে ৫ মিলিমোল থেক ৬ মিলিমোল পর্যন্ত । 

নবজাতকের মধ্যে ডায়াবেটিসের প্রভাব কিভাবে বুজা যায় ? 
নবজাতকের মধ্যে ডায়াবেটিসের প্রভাব বুজার ক্ষেত্রে ওজন হীনতা, অতিরিক্ত কান্না করা, শরীর নীল বর্ন ধারন করা এবং ঘন ঘন প্রশ্রাব করা এই উপস্বর্গ দেখা দিলেই মনে করতে হবে নবজাতকের ডায়াবেটিস হয়েছে ।

নবজাতকের ডায়াবেটিস কি মায়ের উপর নির্ভর করে হয় ?
হ্যা অবশ্যই এই ডায়াবেটিস নবজাতকের মধ্যে জেনেটিকেলি হয়ে থাকে ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url