ফ্রিল্যান্সিং কি ধরনের কাজ করে এবং ফ্রিল্যান্সাররা মাসে কত টাকা আয় করে।
মানুষের বর্তমান চাহিদা হলো কিভাবে ফ্রিল্যান্সার হাওয়া যায়। ফ্রিল্যান্সিং কি ধরনের কাজ করে। কারণ এখন সোশ্যাল মিডিয়া থেকে শুরু করে ভিডিও মার্কেটিং বা ইউটিউব আপনি যেখানে যাবেন।
পোস্টসূচীপত্র সেখানেই আপনি এই ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে বার্তা দেখবেন। সবাই ফ্রিল্যান্সিং এর বার্তা জানিয়ে দিচ্ছেন অনলাইনের মাধ্যমে। তাই আপনার ও খুব একাগ্র আগ্রহ জন্মেছে। এই ফ্রিল্যান্সিং কি?
কিভাবে এই ফ্রিল্যান্সিং করবো বা অর্থ উপার্জন করবো। একটা বিষয় সম্পর্কে আপনি প্রায় জায়গায় যখন একই কথা বা ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে শুনবেন নিশ্চয় আপনার ইচ্ছে হবে জানতে। কারন ২০২৩ সময়ে এসে এই কথা আর কারো অজানা নই ।
ঠিক একই ভাবে আপনি এখন আমার এই কথা গুলি পড়ছেন। আমরা ও চেষ্টা করবো আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং কি? ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে করে ? কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে নিজের ক্যারিয়ার গঠন করা যায়?এই সম্পর্কে জানাতে বা ধারণা দিতে।
দেখুন একটি কথা আপনাকে বলে রাখা ভালো To Be Honest । আমি আপনাকে পথ দেখিয়ে দিতে পারবো। কিন্তু হাটতে হবে আপনাকে। আমি হয়ত আপনাকে গাইড দিতে পারবো । কষ্ট করে এগিয়ে যেতে হবে আপনাকে । তাই সাথে থাকুন। কথা বলতে বলতে এগিয়ে যাব আমরা সামনের দিকে।
ফ্রিল্যান্সিং কি ?
ফ্রিল্যান্সিং কি এবং ফ্রিল্যান্সিং কি ধরনের কাজ করে এই চিন্তা অনেকের মধ্যে রয়েছে । তবে এককথায় বলা যায় যে, মুক্ত মনের পেশাকে অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং বলে। তার মানে হলো আপনি পরের দাসত্ব থেকে বের হয়ে বা পরনির্ভরশীল না হয়ে নিজের ইচ্ছে মত কাজ করাকে ফ্রিল্যান্সার বলে। যা সব সময় আপনার মনের উপর নির্ভর করবে।
এই ফ্রিল্যান্সার রা সব সময় নিজের মত করে কাজ করে। কারো উপর সে কখনো নির্ভর করে না। একান্ত আপন মনেই ইচ্ছেমত কাজ করতে পারে তাকেই ফ্রিল্যান্সার বলে। ফ্রিল্যান্সিং অনেক ভাবে করা যায়। সেই বিষয়ে আমরা চলুন আরো গভীরে এগিয়ে যায়।
ফ্রিলান্সার হতে হলে যা যা করণীয়
সব সময় একটি কথা মনে রাখবেন, যেকোন ভাল মানের চাকরি পেতে হলে যেমন আপনার কোনো না কোনো অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হয় বা ভাল পড়ালেখা জানতে হয়। ঠিক তেমন করে এই ফ্রিল্যান্সিং করতে গেলে বা ফ্রিল্যান্সার হতে হলে আপনার ও কিছু করণীয় রয়েছে। সেই সম্পর্কে কিছু কথা বলে রাখি। যেহেতু ফ্রিল্যান্সিং কি ধরনের কাজ করে এই টেনডেন্সি নিয়েি এইখানে এসেছেন ।
যেমন আপনাকে প্রথমে অনলাইন জগতে ইন্টারনেট সম্পর্কে ভালো জ্ঞান থাকতে হবে। না হলে আপনি অনেক কিছু ই জানবেন না। তারপর হলো আপনার যেকোন একটি বিষয়কে নির্বাচন করতে হবে।
তার সাথে ভাল না হলে ও মোটামোটি ইংলিশ সম্পর্কে জানা থাকতে হবে। এর পর হলো অবশ্যই কম্পিউটার বা ল্যাপটপ থাকতে হবে এটি বাধ্যতা মূলক। এবং এর সাথে অবশ্যম্বাবী ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে। নিজের উপর বিশ্বাস রাখতে হবে দৃঢ় ভাবে ।
ফ্রিল্যান্সিং কি ধরণের কাজ করে
অনেক কয়েকটি বিশেষ বিশেষ সেক্টরের মাধ্যমে এই ফ্রিল্যান্সিং জগতে অগ্রসর হাওয়া যায়। তবে কিছু জনপ্রিয় মাধ্যম রয়েছে ফ্রিল্যান্সিং জগতে সেইগুলি সম্পর্কে লিস্ট আকারে দেওয়া হলো।
ফ্রিল্যাসিং ডাটা এন্ট্রি
গ্রাফিক্স ডিজাইন ও ওয়েব ডিজাইন
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
এস ই ও (SEO)
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
কন্টেন্ট রাইটিং
উপরের এই জনপ্রিয় মাধ্যম সম্পর্কে কিছু ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করি।
ফ্রিল্যান্সিং ডাটা এন্ট্রি
ফ্রিল্যান্সিং ডাটা এন্ট্রির কাজ ও একটি জনপ্রিয় কাজ এই অনলাইন জগতে। ডাটা এন্ট্রি কাজ হলো, ওয়েবের কোনো ডাটাকে অর্থাৎ ফাইল বা ফরমেট কে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় লিপিবদ্ব করা কে ডাটা এন্ট্রি বুজায়।
বা অন্য ভাবে বললে কোনো ফাইল কে সুন্দর ভাবে গুছিয়ে রাখা বা কোনো অফিসিয়াল কাজ কে সুন্দরভাবে সুচারুরূপে সাজিয়ে গুছিয়ে রাখা কে বা স্থানান্তর কে ও ডাটা এন্ট্রি বুজায়।
এই ডাটা এন্ট্রির আর ও অনেক রকম দিক রয়েছে। ডাটা এন্ট্রি সম্পর্কে আরো গভীরভাবে জানতে চাইলে আমাদের নিচের দেওয়া নিবন্ধে ভিজিট করে আস্তে পারেন।
আরও পড়তে পারেনঃ অনলাইনে কিভাবে ইনকাম করা যায় আত্মনির্ভশীল হওয়া যায়
গ্রাফিক্স ডিজাইন ও ওয়েব ডিজাইন
ফ্রিল্যান্সিং কি ধরনের কাজ করে এই জিজ্ঞাসার ভিতর গ্রাফিক্স ডিজাইন ও একটি ফ্রিল্যান্সিং করার সেক্টর । গ্রাফিক্স ডিজাইন এবং ওয়েব ডিজাইন হলো ডিজাইন জগতের এক অনন্য মাধ্যম। প্রথমে গ্রাফিক্স ডিজাইন এর কথা বলি।
গ্রাফিক্স ডিজাইন হলো একটা চিত্র শিল্প বা আর্ট। মানুষের মনের কল্পনাকে যে চিত্রের মাধ্যমে রূপ দিয়ে থাকে। এবং শিল্পের মাজে মানুষের মনের কথা কে দর্শন আকারে সাজিয়ে তুলে তাকেই গ্রাফিক্স ডিজাইন বলে।
এবার আসি ওয়েব ডিজাইন সম্পর্কে। ওয়েব ডিজাইন হলো যা কিছু চিত্র শিল্প বা গ্রাফিক্স ডিজাইনার রূপ দিয়েছেন তাকে ওয়েবের কিছু ভাষার মাধ্যমে সচল করাকে ওয়েব ডিজাইন বলে। আর ও বিশদভাবে বললে,এই ওয়েব ডিজাইন হলো HTML ও CSS এর মাধ্যমে যে ডিজাইন করে একটি ওয়েবসাইটের রূপ দেওয়া হয় তাকে ওয়েব ডিজাইন বলা হয়।
যা হাইপার টেক মার্কআপ লেঙ্গুয়েজ (HTML) এর মাধ্যমে কোডিং করে ও ক্যাসকেডিং স্টাইল সিট্ (CSS) এর মাধ্যমে যে ডিজাইন করা হয়। নিচের লিংকে গিয়ে আপনি চাইলে এই বিষয়ে আর ও বিস্তারিত জেনে আসতে পারবেন।
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
ফ্রিল্যান্সিং এর সব ধরনের কাজের মধ্যে সবচেয়ে দামী কাজ হচ্ছে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট । ওয়েব ডেভেলপমেন্ট হলো এমন একটি কাজ যা ইন্টারনেটে একটি ওয়েবসাইটকে লাইভ বা সচল দেখার ক্ষেত্রে যে কাজ গুলি করা হয় তাকেই ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বলে।
আর ও একটু ভাল করে বললে, ওয়েবের সার্ভারে জমা রাখা বা যা কিছু গচ্ছিত ডাটা ইন্টারনেটের মাধ্যমে দর্শন করাই বা দর্শন করানোর জন্যে যে সফটওয়্যার তৈরী করা হয় তাকেই ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বলে।
এটি ও বিশাল একটি সেক্টর। এই ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর ও অনেক রকম দিক রয়েছে যা দিয়ে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন।
এস ই ও (SEO)
এস ই ও মানে হলো। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। অর্থাৎ যা কিছু ওয়েবের মাধ্যমে অপ্টিমাইজ করে কোনো ওয়েব সাইটকে শীর্ষে প্রদর্শন করাই তাকেই এস ই ও বলে। এই এস ই ইউ অনেক ভাবে করা যায় এর প্রকারভেদ রয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং শব্দের অর্থ হলো। আমরা যে সমস্ত অনলাইনে সোশ্যাল মিডিয়া গুলি ব্যবহার করে থাকি যেমন ফেইসবুক,টুইটার,লিঙ্কডিন এবং ইউটিউব ইত্যাদি এই মিডিয়া গুলিতে মার্কেটিং বা প্রচার করে থাকি তাকেই সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বলে।
কন্টেন্ট রাইটিং
কন্টেন্ট হলো যেমন ভিডিও, অডিও বা ছবিকে অনলাইনের ভাষায় কন্টেন্ট বলে। আর এই সমস্ত কন্টেন্ট কে কোনো বিষয় সম্পর্কে বা প্রোডাক্ট সম্পর্কে লিখিত আকারে সাজিয়ে গুছিয়ে প্রকাশ করাকে কন্টেন্ট রাইটিং বলে। এটিও একটি বড় সেক্টর এই ফ্রিল্যান্সিং জগতে। আরো বিস্তিত আকারে এর ব্যাখ্যা রয়েছে।।
ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কতদিন লাগে ?
ফ্রিল্যান্সিং কি ধরনের কাজ করে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কতদিন লাগে ? এই সব প্রশ্ন যখন মাথার মধ্যে ঘুরপাক খায় তখন আমাদের দিক থেকে সর্বোচ্চ সাজেশন থাকে হচ্ছে ধৈর্য্য নিয়ে । কারন ফ্রিল্যান্সিং শিখতে সময়ের চেয়ে মনের আগ্রহটা বেশি লাগে।
কত দিনে আপনি শিখতে পারবেন সেটা নির্ভর করে আপনার উপর। আপনি কতটা ভালোবেসে এবং ধৈর্য্যের সহিত ফ্রিল্যান্সিং কাজটা শিখছেন তার উপর।
আমি মনে করি সময়ের চেয়ে আগে ভাল করে কাজটা শিখা নেওয়া খুব জরুরি। সেই ক্ষেত্রে একটু সময় বেশি গেলেও সমস্যা নেই বলে আমি মনে করি। উপরের যেই ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের কথাগুলি বলা হয়েছে সেইগুলি থেকে শুধু ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ছাড়া বাকি সব গুলি ৪ হতে ৬ মাস পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।
তবে একটি কথা বলে রাখা ভালো, যে শিখাটা নির্ভর করবে আপনার সম্পূর্ণ ব্যক্তি অভিজ্ঞতার উপর। কারো কারো অভিজ্ঞতা লাভ করতে একটু সময় লাগতে পারে। আবার অনেকে খুব সহজে নিজের ভাল অভিজ্ঞতার কারণে খুব তাড়াতাড়ি ফ্রীল্যান্সিং সেক্টরে ক্যারিয়ার গঠন করতে পারে।
আর ও পড়ুনঃ মোবাইল ডাটা এন্ট্রি করে আয়
ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার কেন গড়বেন ?
বর্তমান বাজারে চাকরির বড় সংকটময় অবস্থা চলছে। তাছাড়া ও চাকরি মানে হলো দাসত্ব বোধ। এই দাসত্ব থেকে বের হতে এবং পরনির্ভরশীলতা থেকে মুক্ত হতে আপনাকে ফ্রীল্যান্সিং এ ক্যারিয়ার গড়বেন।
কারণ এই ফ্রিল্যান্সিং হলো মুক্ত পেশা। যা আপনাকে কারো উপর নির্ভরশীল হতে হবে না। পরন্তু আপনার ওপর অন্য কেউ নির্ভর করবে।তাই নিজের পায়ে দাঁড়ানোর জন্যে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গঠন করার দরকার।
তারপর ও বলা যায়। এই ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে দেশের সমস্ত জায়গা থেকে সারা বিশ্বের মানুষের কাজ করতে পারবেন।
ফ্রিল্যান্সিং করে কত টাকা আয় করা যায় ?
ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আপনি প্রচুর টাকা আয় করতে পারবেন। কারণ ফ্রিল্যান্সিং এ ইনকাম হয় ডলার এর মাধ্যমে। এখানে ফ্রিল্যান্সিং এ অনেক সেক্টরের কথা বলা হয়েছে।
তবে ফ্রিল্যান্সিং এটি শুধু একটি সাবজেক্ট দিয়ে তৈরী হয় নাই। এখানে অনেক সাবজেক্ট দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং তৈরি হয়েছে। তাই ফ্রিল্যান্সিং এর অনেকগুলো সাবজেক্ট এর মধ্যে যেকোন একটি নিয়ে ও যদি আপনি ভালভাবে এগিয়ে যেতে পারেন।
তাহলে শুরুতে অন্তত একটু কম হলেও একটু অভিজ্ঞতা শীল হলে আপনি মাসে ৬০ হাজার থেকে ১ লক্ষ বা তার অধিক টাকাও আপনি আয় করতে পারবেন। আপনি শুনলে হয়ত অভাক হবেন যে বর্তমানে বাংলাদেশে অনেক ফ্রিল্যান্সার আছে যারা মাসে ২ থেকে ৫লক্ষ টাকা পর্যন্ত মাসে আয় করে থাকে।
ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কি ?
ভবিষ্যতে আপনি যদি এখন থেকে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে না এগিয়ে যান, তাহলে আপনি পরে নিজেও চিন্তা করবেন কেন আগে এই মুক্ত পেশার কাজের সাথে যুক্ত হলাম না।
কারণ এই ফ্রিল্যান্সিং দিন দিন এগিয়ে যাচ্ছে। একটি মানুষ ও আপনি পাবেন না যে অনলাইনে সময় কাটায় না। এই সময় কাটানোকে পুঁজি করে অনেকে অনলাইন থেকে ফ্রিল্যান্সিং করে অনেক টাকা আয় করে নিয়ে যাচ্ছে।
ইন্টারনেট ছাড়া আপনি এক মুহূর্ত ও থাকতে পাবেনা। কারণ ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ অনেক উজ্জ্বল। সবাই এই অনলাইনকে আশ্রয় করে এখন বিশ্বের নানা প্রান্তে বিভিন্ন রকম ব্যবসা চালু করেছে।
সেই অনলাইন ব্যবসা গুলি পরিচালনা করার জন্যে প্রচুর জনবলের প্রয়োজন হবে। যুগ যেহেতু এগিয়ে যাচ্ছে সেহেতু আপনি ও ধারণা করতে পারবেন যে ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কতটুক উন্নত।
ফ্রিল্যান্সিং কি ধরনের কাজ করে এই নিয়ে শেষ কথা
ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর দিন দিন আরও উন্নতির পথে এগিয়ে যাবে। কারণ অনলাইন যেমন মানুষের খুব জরুরি একটি বিষয়। ঠিক তেমন করে অনলাইনের সাথে জড়িত সমস্ত ফ্রিল্যান্সিং এর কাজগুলি ও জরুরি। তাই বেশি টেনশন বাদ দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কি ধরনের কাজ করে এই চিন্তা মাথায় রেখে যেকোন একটি কাজে ঝাপিয়ে পড়ুন একাগ্রতার সাথে ।
তাই আমার মতে ফ্রিল্যান্সিং এর সব ধরণের কাজের মধ্যে যেকোন একটি কাজ ও যদি আয়ত্ব করতে পারেন তাহলে আর আপনাকে পিছে ফিরে থাকতে হবে না।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url